TRENDING:

এই গ্রাম ঘিরে থাকে কুয়াশা, যেন শান্তির নীড়! পুজোয় গন্তব্য হতেই পারে মিরিক

Last Updated:

ব্যালকনিতে দাঁড়ালেই শ্বেতশুভ্র কাঞ্চন দর্শন, শীতে বাড়তি পাওনা কমলাবাগান! 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পার্থপ্রতিম সরকার, মিরিক:  এই গ্রাম ঘিরে থাকে ঘন কুয়াশায়। এই গ্রামে শুধুই শান্তি। না আছে কোলাহল, না আছে হইহুল্লোর। আছে হরেকরকম ফলের গাছ। বারান্দা থেকে উঁকি মারলেই শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার হাতছানি। আকাশ পরিষ্কার থাকলে তো কথাই নেই। কাঞ্চন দর্শনে মুগ্ধ হয়ে উঠবেন পর্যটকেরা। ঘুম ভাঙবে হাজারো নাম না জানা পাখির কলতানে। মিরিক শহর থেকে চার কিলোমিটার নীচে। চড়াই উতরাই পথ ধরে সোজা রোধিঘর।
গন্তব্য হতে পারে মিরিকের এই গ্রাম
গন্তব্য হতে পারে মিরিকের এই গ্রাম
advertisement

ইংরেজ আমলের এক বাড়ি ঘিরেই তৈরী হোম স্টে। সম্পূর্ণ ঘরোয়া পরিবেশ। পুরোটাই সবুজে ঘেরা গ্রাম এই রোধিঘর। অর্গানিক শাক সবজির ভাণ্ডার। অদূরে পাহাড়ী রংবং নদী। রোধিঘর থেকে রংবং নদী আধ ঘণ্টার ট্রেকিং রুট। প্রাতরাশ সেরে ট্রেকিং করাই যেতে পারে। অদূরে মিরিক লেকে বোটিং থেকে হর্স রাইড। অনাবিল আনন্দে নিজেদের ভাসিয়ে রাখতে পারবেন পর্যটকেরা। অনায়াসেই পর্যটকদের সময় কেটে যাবে। রয়েছে বহু পুরনো বৌদ্ধ গুম্ফা। সন্ধ্যায় সময়টা কাটানো যেতেই পারে সেখানে। ঘন্টাখানেকের পথ ইন্দো-নেপাল সীমান্ত পশুপতি বাজার। গোটা রাস্তা জুড়ে পাইনের সারি। সন্ধ্যেয় মিরিকের বাজারে ঘোরাফেরা। শীতের হালকা মেজাজ। সঙ্গে একাধিক চা বাগানে ঘেরা গ্রাম এই রোধিঘর।

advertisement

আরও পড়ুন-মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে 'ভাল' আলুর চপ খাওয়াতে চান সুকান্ত মজুমদার

শীতে এখানে বাড়তি পাওনা অরেঞ্জ গ্রাম। এই হোম স্টে'তেই রয়েছে সারি সারি কমলা বাগান। নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত মিলবে কমলালেবু।  পর্যটকেরা চাইলেই গাছ থেকে নিজেরাই সংগ্রহ করতে পারেন পাহাড়ের বিশ্বখ্যাত কমলালেবু। আর মিরিকের লেবুর কদর আলাদাই৷ এখানে মিলবে রকমারি খাবারও। ইচ্ছেমতো মেনু চাইলেই পাতে মিলবে। সে নেপালি ট্র‍্যাডিশনাল ফুড থেকে চাইনিজ ডিশ। সন্ধ্যায় মনোরম আবহাওয়ায় বন ফায়ার। আর কী চাই!

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কাশ্মীরের উইলো কাঠ নয়! বাংলার এই কাঠেই এখন তৈরি হচ্ছে ক্রিকেট ব্যাট
আরও দেখুন

নিরিবিলি, শুনশান ঠিকানায় পুজোর ছুটিগুলিতে কাটিয়ে আসতে পারেন পর্যটকেরা। কীভাবে যাবেন? এনজেপি স্টেশন, বাগডোগরা বিমানবন্দর বা শিলিগুড়ি থেকে সোজা মিরিক বাজার। তারপর ডানদিক ধরে ৪ কিলোমিটার পাহাড়ি ঢাল বেয়ে রোধিঘর। যেন শান্তির কুটির৷

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
এই গ্রাম ঘিরে থাকে কুয়াশা, যেন শান্তির নীড়! পুজোয় গন্তব্য হতেই পারে মিরিক
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল