দার্জিলিংয়ে এদিন তাপমাত্রা ছিল ৪-৫ ডিগ্রির আশপাশে। কালিম্পঙে ৫-৬ ডিগ্রির মধ্যে। শিলিগুড়িতে তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছিল ১০ থেকে ১১ ডিগ্রির মধ্যে। উষ্ণতার খোঁজে এদিন কাউকে আগুন পোহাতে দেখা গিয়েছে, তো কেউ ভিড় জমিয়েছেন চায়ের দোকানে।
আরও পড়ুন: স্বামীর মতোই বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্য়ু, মাত্র দশ সেকেন্ডের জন্য় স্বপ্নপূরণ হল না কো-পাইলট অঞ্জুর
advertisement
ডুয়ার্সের মানুষ তো বলছেন, মনে হচ্ছে যেন আজই বছরের শীতলতম দিন। তাপমাত্রার পারদ ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। ঘন কুয়াশায় ঢেকেছে ধূপগুড়ি সহ গোটা ডুয়ার্স। কুয়াশাচ্ছন্ন রেলপথ থেকে সড়ক পথ। কুয়াশার চাদরে ঢেকে গিয়েছে জাতীয় সড়ক, রাজ্য সড়ক থেকে শুরু করে এশিয়ান হাইওয়ে ৪৮।
ঘন কুয়াশার সঙ্গে বইছে শীতল বাতাস, সেই ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মতো কুয়াশা। কুয়াশার ঘনত্ব এতটাই বেশি যে সামান্য দূরে থাকা বস্তুকেও দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। সকাল ৮টা পর্যন্তও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলেছে গাড়ি। এক কথায় বলতে গেলে ঠান্ডায় জুবুথুবু অবস্থা ডুয়ার্সবাসীর।
আরও পড়ুন: 'তখনও দুজন বেঁচে ছিল'! ভয়াবহ অভিজ্ঞতা শোনালেন প্রত্যক্ষদর্শী, প্রশ্নের মুখে 'চিনের' তৈরি বিমানবন্দর
ডুয়ার্সে তাপমাত্রা কমলেও জলপাইগুড়িতে আবার তাপমাত্রার পারদ বাড়তির দিকে। রবিবারের তুলনায় ১ ডিগ্রি বেড়েছে তাপমাত্রা। রবিবার দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া দফতর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সোমবার তাপমাত্রা বেড়ে দাড়িয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে সকাল থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল চারপাশ। দৃশ্যমানতা কম থাকায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছিল গাড়ি।
সোমবারের সকাল থেকেই অবশ্য মেঘে ঢাকা ছিল পুরুলিয়ার আকাশ। সকাল থেকেই ছিল কুয়াশা। আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাঁকুড়াতেও অব্যাহত ছিল শীতের দাপট। ঘন কুয়াশা চাদর ছেয়ে ছিল জেলার সর্বত্র। জাতীয় সড়ক সহ বিভিন্ন রাজ্য সড়কে যানবাহন চলাচল করেছে অত্যন্ত ধীর গতিতে। অনুভূত হয়েছে শীতের কামড়।