TRENDING:

Tea Estate: বড় পদক্ষেপ! শ্রমিকদের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই বাগানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

Last Updated:

Tea Estate: তিন মাস বাগান বন্ধ রাখলে কিংবা চা-বাগানের শ্রমিকদের বেতন, পিএফ ইত্যাদি সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই এবার মালিকপক্ষের লিজ বাতিল করে দেওয়া হবে। সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
শিলিগুড়িঃ তিন মাস বাগান বন্ধ রাখলে কিংবা চা-বাগানের শ্রমিকদের বেতন, পিএফ ইত্যাদি সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই এবার মালিকপক্ষের লিজ বাতিল করে দেওয়া হবে। সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।  শিলিগুড়িতে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের পর শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক জানান, এবার থেকে তিন মাস বাগান বন্ধ রাখলে কিংবা চা-বাগানের শ্রমিকদের বেতন, পিএফ-সহ অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই মালিকপক্ষের লিজ বাতিল করে দেওয়া হবে।
* শ্রমিকদের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই বাগানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
* শ্রমিকদের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই বাগানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
advertisement

আরও পড়ুনঃ আইআইটি খড়্গপুরে গবেষণা সংক্রান্ত কাজের সুযোগ, এখনই আবেদন জানান 

মলয় ছাড়াও ছিলেন জিটিএর চেয়ারম্যান রাজেশ চৌহান, রাজ্যসভার সাংসদ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রাক্তন সাংসদ শান্তা ছেত্রী ও মালিকপক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনের সদস্যরা। ঋতব্রত বলেন, চা-শ্রমিকদের জন্য রাজ্য সরকার প্রচুর সুযোগ-সুবিধা দেয়। তার পরেও কেন্দ্রের ঔদাসীন্যের কারণে তাঁদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। আইএনটিটিইউসি তাঁদের হয়ে এই বৈষম্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই করবে।ইতিমধ্যেই পিএফ বঞ্চনার বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন। আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলা থেকে তারা কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে। বাগানজুড়ে তারা সভা করেছে। বাগানে রাত্রিবাস করেছে। পিএফ অভিযান করেছে। রাজনৈতিক ভাবে চা বলয় অধ্যুষিত আট বিধানসভা কেন্দ্র জুড়েই এই বিষয়ে প্রচার বা কাজ শুরু করেছে তারা। এবার প্রশাসনিক স্তরেও পদক্ষেপ নিতে চায় সরকার। তাই শ্রমিকদের সুরক্ষা না দিলে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

advertisement

আরও পড়ুনঃ যশোর রোডের পাশে মরা গাছ নিয়ে যা করা হল…! না দেখলে বিশ্বাস হবে না, তাজ্জব বনে যাবেন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

মূলত চা-বাগানের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি, বন্ধ চা-বাগান এবং টি-ডিরেক্টরেট নিয়ে বৈঠক করেন মন্ত্রী। বৈঠকের পর চা-বাগানের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করতে ফের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের কথা জানান তিনি। এই কমিটিকে একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। রিপোর্টের ভিত্তিতেই ন্যূনতম মজুরি ঠিক করবে রাজ্য সরকার।  ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন শ্রমিক সংগঠনের সদস্যরাও। নেপালের চায়ের গুণগত মান খারাপ হওয়ায় নাম ডুবছে দার্জিলিং চায়ের। এই অবস্থায় নেপালের প্রতিটি সীমান্তে চায়ের টেস্টিং প্রক্রিয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে দার্জিলিং জেলা আইএনটিটিইউসি শ্রমিক সংগঠনের তরফে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Tea Estate: বড় পদক্ষেপ! শ্রমিকদের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করলেই বাগানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল