৭টি জালিয়াতির ঘটনা নথিভুক্ত করে জেলা পুলিশ সিট গঠন করে তদন্ত শুরু করল বলে সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন পুলিশ সুপার। একই ব্যক্তির নথি ব্যবহার করে একাধিক সিম ইস্যু করে মোটা টাকায় জালিয়াতদের কাছে বিক্রি করাত অভিযোগে পুলিশ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু গ্রেফতার করেছে।
কত সাবস্ক্রাইবার, ‘ভিউ’ হলে ইউটিউব টাকা দেয়? ‘সহজ’ নিয়মটা জানলে ঘরে বসেই আনবেন লাখ লাখ টাকা!
advertisement
এখন রাজ্যের বাইরে এই সিম কি করে গেল সেই তদন্ত শুরু করবে সিট বলে পুলিশ সুপার খান্ডবহালে উমেশ গনপথ জানান। এখন পর্যন্ত জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে জালিয়াতির মাধ্যমে সিম কার্ড ইস্যুর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন থানায় ৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে, যার ফলে পাঁচ জন গ্রেফতার এবং ৩৫টি জাল সিম কার্ড, POS মেশিন ও বায়োমেট্রিক ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে।তদন্ত জারী রয়েছে ।
তদন্তের পাশাপাশি আমরা সাধারণ মানুষকে সিম কার্ড নেবার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু ব্যাপারে সতর্ক করার সঙ্গে সচেতন করার কাজ করে হচ্ছে।এই সিম গুলো দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, মহারাস্ট্রে অনলাইন প্রতারনায় ব্যবহার করা হয়েছে। চক্রের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত পৌছতে সিট গঠন করলো জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশ। জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গ্রামীনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ দল ঘটনার তদন্ত করছে বলে জলপাইগুড়ি র পুলিশ সুপার উমেশ খন্ড বহালে জানিয়েছেন।
সুরজিৎ দে