প্রসঙ্গত, এপ্রিলের শুরুতেই সিকিমে তুষারধসে মৃত্যু হয়েছিল সাত পর্যটকের। নাথুলা বর্ডারের কাছে তুষারধস হয়েছিল সেই সময়। তার জেরে সাত পর্যটকের মত্যু হয়েছিল। ওই ঘটনায় আহত হয়েছিলেন কমপক্ষে ৩০ জন। কমপক্ষে ৮০ জন পর্যটক বরফের পুরু আস্তরণের নীচে চাপা পড়ে গিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: রাতের বৃষ্টিতে গরম কমল কলকাতায়, তাপপ্রবাহ নিয়ে বিরাট খবর! হাওয়া অফিসের বড় পূর্বাভাস
advertisement
জওহরলাল নেহরু রোডের ১৫ মাইলে তুষারধসের কবলে পড়েছিলেন পর্যটকরা। যে রাস্তা গ্যাংটকের সঙ্গে নাথুলাকে যুক্ত করেছে। ভারত-চিন সীমান্তে অবস্থিত নাথুলা পাস পর্যটকদের কাছে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় জায়গা। নৈসর্গিক দৃশ্যের জন্য প্রচুর মানুষ সেখানে আসেন। কিন্তু অতিরিক্ত তুষারের কারণে অনেকেই নাথুলা পাসে যেতে পারেন না।
আরও পড়ুন: 'একচুলও এগোয়নি তদন্ত', শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এবার সুপ্রিম কোর্টে মামলা! চাপ বাড়ল বিরোধী দলনেতার
সিকিমে তুষারধসে মৃতদের মধ্যে ২ জন ছিলেন বাঙাালি। তাঁদের একজনের বাড়ি কলকাতায়। অন্যজনের পূর্ব মেদিনীপুর। সেই সময় সিকিমে উদ্ধারকাজ চালাতে উপস্থিত হন এনডিআরএফের জওয়ানরা৷ তাঁরা ওই বরফের স্তুপের মধ্যে থেকে উদ্ধার কাজ শুরু করেন৷