প্রশাসনের নির্দেশ অনুযায়ী, আগামী ১৫ই আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই সড়ক দিয়ে কোনো ধরনের গাড়ি চলাচল করা যাবে না। ইতিমধ্যেই প্রবল বর্ষণে একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে, যার জেরে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক যাতায়াত। বিশেষ করে, জাতীয় সড়কের বড় একটি অংশ ধসে সরাসরি তিস্তার গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে, যা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে।
advertisement
একের পর এক নেতা খুন! ‘আইন-শৃঙ্খলার ভার কি শুধু ওসিদের উপর?’ গর্জে উঠলেন মমতা!
জবা ফুল ফুটবে টবেও! মানুন এই ৯টি নিয়ম, প্রতি দিন পুজোর ফুলে উপচে পড়বে গাছ!
এমন অবস্থায় যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে এই নির্দেশিকা জারি করেছে **ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (NHIDCL)**। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের জন্য বিকল্প রুট ব্যবহার করতে হবে।
প্রশাসন ইতিমধ্যেই বিকল্প পথে যানবাহন চলাচলের ব্যবস্থা করছে, তবে তা মূল রাস্তায় তুলনায় অনেকটাই দীর্ঘ ও সময়সাপেক্ষ হবে বলে জানা গেছে। এর ফলে বাংলা ও সিকিমের মধ্যে পর্যটন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য পরিবহনেও বড় প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।