একটু বিকেল গড়ালেই দেখা যায় পর্যটকদের ভিড় এই দোকানের সামনে। আকারে ছোট হলেও এই শিঙাড়ার চাহিদা প্রচুর। প্রতিদিন প্রায় ৫০০-৭০০ টি শিঙাড়া তৈরি করতে হয় মিঠু দাস ও তাঁর স্বামীকে। এই দোকানে তাঁরা কোনও কারিগর রাখেন না। শিঙাড়া তৈরি করা থেকে ভাজা, সবটা একা হাতে করেন এই দম্পতি। এমনকি প্রতিদিন যে শিঙাড়া তাঁরা ভেজে থাকেন, তা বাসি তেল নয় বরং টাটকা তেলে ভাজেন। বেড়াতে এসে পর্যটকদের যাতে শরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক থাকে সেদিকে নজর দেন মিঠু দাস।
advertisement
আরও পড়ুন : কাঁচা না পাকা? কুমড়ো কি ব্লাড সুগারে খাবেন? এটা খেলে ডায়াবেটিস বাড়বে চড়চড়িয়ে? জানুন
এই বিষয়ে তিনি জানান,”পর্যটকদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে নজর রেখে শিঙাড়া তৈরি করি।অনেকটা পরিশ্রম হয়, কিন্তু সব বিক্রি হয়ে হয়ে যায় প্রতিদিন। যা দেখে আমাদের কাজ করার আগ্রহ বাড়ে।” শীতের দিনে তেলেভাজার প্রতি ভালবাসা থাকে কমবেশি সকলেরই। শীতের বিকেলে চায়ের সঙ্গে তেলেভাজা খেতেই মন চায় খাদ্যরসিকদের।বেড়াতে এসে যদি মেলে ৫ টাকার সুস্বাদু শিঙাড়ার স্বাদ, তাহলে মন খুশি হয়ে যায় যে কোনও পর্যটকের।