বহরমপুর সাংগঠনিক জেলার চেয়ারপার্সন হলেন রবিউল আলম চৌধুরী।
কৃষ্ণনগর জেলার চেয়ারপার্সন বদল৷ নয়া দায়িত্বে রুকবানুর রহমান।
রাণাঘাট সাংগঠনিক জেলার চেয়ারপার্সন বদল। বারাসাত জেলার চেয়ারপার্সন বদল। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সাংগঠনিক জেলা।
আরও পড়ুন –
হুগলি-আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার চেয়ারপার্সন বদল। তমলুকের দুটো পদেই বদল। কাঁথির চেয়ারপার্সন হয়েছে তরুণ মাইতি৷ তাকে সভাপতি পদ থেকে সরানো হল৷ নয়া সভাপতি পীযূষ কান্তি পন্ডা। ঘাটালে চেয়ারপার্সন হলেন প্রাক্তন বিধায়ক শঙ্কর দলুই। বাঁকুড়ার দুই পদেই বদল। বিষ্ণুপুর নয়া সভাপতি৷ আগের সভাপতিকে চেয়ারপার্সন করা হল। পূর্ব বর্ধমানের চেয়ারপার্সন বদল।
advertisement
এদিকে এছাড়াও অনুব্রততেই ভরসা রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। অনুব্রত মণ্ডলের আসন ফাঁকা রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। অন্য কাউকেই জেলা সভাপতির দায়িত্ব কাউকে দেওয়া হল না। জেলা চেয়ারপার্সন দায়িত্ব দেওয়া হল আশিষ বন্দোপাধ্যায়কে। তবে জেলা সভাপতির দায়িত্ব সামলাবে জেলার কোর কমিটি।
অন্যদিকে কৃষ্ণনগরের সাংগঠনিক জেলা সভাপতি হলেন মহুয়া মৈত্র। বহরমপুর সাংগঠনিক জেলার দায়িত্ব থেকে সরানো হল শাওনী সিংহ রায়কে। এখানেই বারবার হুমায়ুন বনাম শাওনী লড়াই প্রকাশ্যে এসেছিল। সম্ভবত তার জেরেই নেওয়া হল বড় সিদ্ধান্ত।
মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর সাংগঠনিক জেলা থেকে সরলেন কানাইচন্দ্র মণ্ডল। নতুন দায়িত্বে এলেন জাকির হুসেন। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন হাজি নুরুল ইসলাম। এখানে সভাপতি ছিলেন সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে এবার করা হল সাংগঠনিক জেলা চেয়ারপার্সন।
পাশাপাশি তমলুক সাংগঠনিক জেলার জেলা সভাপতি সৌমেন মহাপাত্রকে সরিয়ে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সেই সঙ্গে দলের চেয়ারম্যান পদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চিত্তরঞ্জন মাইতিকে। অপরদিকে কাঁথি সাংগঠনিক জেলার জেলা সভাপতি তরুণ মাইতিকে সরিয়ে জেলার চেয়ারম্যান পদে বসানো হয়েছে। সেই সঙ্গে জেলার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পীযুষ কান্তি পণ্ডাকে।
Abir Ghosal