বর্ষাকালে সাধারণত স্থানীয়ভাবে পেঁয়াজের চাষ না হওয়ায় নাসিক-সহ বাইরের রাজ্য থেকে আসা পেয়াঁজেই ভরসা রাখতে হয়। ফলস্বরূপ বাড়ে দাম, কমে জোগান। এই সমস্যার সমাধানেই এবার আগেভাগেই চাষের পরিকল্পনা নিয়েছে দফতর।উঁচু জমিতে পলিথিন শিট দিয়ে বীজ বপন করে চারা তৈরির পর সেপ্টেম্বর মাসে তা জমিতে রোপণ করবেন কৃষকেরা। মাত্র ১ কেজি বীজেই চাষ করা যাবে ১ বিঘা জমিতে। উৎপাদন হতে পারে বিঘা প্রতি প্রায় ৪০ কুইন্টাল পেয়াঁজ। মালদায় ৩০০ কেজি, জলপাইগুড়িতে ২০০ কেজি, আলিপুরদুয়ারে ১০০ কেজি, উত্তর দিনাজপুরে ১১০ কেজি ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ৫০ কেজি বীজ বিতরণের পরিকল্পনা করা হয়েছে। উদ্যান পালন দফতরের আধিকারিক খুরশিদ আলম বলেন, “চাষে সাফল্য এলে আগামী দিনে উত্তরবঙ্গ জুড়ে বর্ষাকালীন পেয়াঁজ চাষ ছড়িয়ে দেওয়া হবে।” এই প্রকল্প শুধু কৃষকের লাভ নয়, উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষও— ঝাঁঝ থাকবে পেয়াঁজে, দামে নয়!
advertisement