কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশ মেনেই ট্রেন চালাবে রেল। অর্থাৎ আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিক হোক কিংবা পড়ুয়া, আগে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। শরীরে করোনার উপস্বর্গ না থাকলেই ট্রেনে সফরের অনুমতি মিলবে। সেইসঙ্গে স্যানিটাইজড বাসে চেপিয়ে নিয়ে আসা হবে যাত্রীদের। সেইসব পরিযায়ী শ্রমিক, স্কুল-কলেজ পড়ুয়াদের খাবারের প্যাকেটও দিতে হবে সংশ্লিষ্ট রাজ্যকে। ফেস কভার বাধ্যতামূলক। বিভিন্ন পয়েন্টে চলবে ট্রেন। দূরপাল্লার যাত্রী হলে সেক্ষেত্রে রেল খাবারের ব্যবস্থা করবে। সংশ্লিষ্ট রাজ্যের স্টেশনে নোডাল অফিসার নিয়োগ করা থাকবে।
advertisement
স্টেশনেই ফের থার্মাল চেকিং করা হবে প্রতিটি যাত্রীকে। প্রয়োজনে স্টেশন থেকে যাত্রীর ঠিকানা হতে পারে কোয়ারান্টাইন সেন্টার। তা ঠিক করবে সংশ্লিষ্ট রাজ্য। এবং এই শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই নিয়ে আসা হবে যাত্রীদের। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জন সংযোগ আধিকারীক শুভানন চন্দ জানান, স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশ মেনেই যাত্রীদের নেওয়া হবে। রাজ্য এবং কেন্দ্রের আলোচনার পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি গুয়াহাটি ও এনজেপি স্টেশনের মধ্যে পার্সেল ট্রেনও চালাবে রেল। যা আগামিকাল সকালে এনজেপি থেকে ছেড়ে গুয়াহাটি পৌঁছবে বিকেলে। পরদিন আবার গুয়াহাটি থেকে পার্সেল ট্রেন আসবে এনজেপি স্টেশনে।
Partha Pratim Sarkar