জানা যাচ্ছে, এখনও নদীতে জল কমার নাম নেই। তীব্র গর্জনে বালাসনের জল প্রবাহিত হচ্ছে! আতঙ্ক যেন কিছুতেই কমছে না। নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ উত্তরবঙ্গে ভয়াবহ বিপর্যয়! কেন্দ্রীয় সরকারকে একহাত নিলেন শিলিগুড়ির মেয়র, বিস্ফোরক গৌতম দেব
অন্যদিকে জানা যাচ্ছে, সুখিয়া-জোরবাংলো ব্লকে আটকে রয়েছেন প্রায় ১৩০ জন পর্যটক। মূলত গ্রামীণ এলাকায় হোমস্টে’তে গিয়ে পর্যটকেরা আটকে পড়েছেন।
advertisement
প্রসঙ্গত, দুর্গাপুজো মিটতেই পাহাড়ে ভয়াবহ বিপর্যয়। আলিপুরদুয়ার থেকে জলপাইগুড়ি, উত্তরের নানা জেলায় বিপর্যয়ের ছাপ। ইতিমধ্যেই অনেকের প্রাণহানি হয়েছে। সকালেই জানা গিয়েছিল, জলদাপাড়া টুরিস্ট লজে নদীর জল ঢুকছে। সেই সঙ্গেই সামনে এসেছে ঘুরতে গিয়ে বহু পর্যটকের আটকে থাকার খবর। বাংলার বহু পর্যটকও বর্তমানে উত্তরবঙ্গে আটকে রয়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে যেমন দার্জিলিংয়ের সোনাদায় নিখোঁজ ডায়মন্ড হারবারের যুবক হিমাদ্রি পুরকাইত। এদিন তাঁর বাড়িতে প্রতিনিধি দল পাঠান ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল সাংসদ সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার রাতে নিখোঁজ যুবকের বাড়ি যান ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার দলীয় পর্যবেক্ষক শামীম আহমেদ। পরিবারের সঙ্গে দেখা করে নিখোঁজ যুবককে দ্রুত উদ্ধারের আশ্বাস দেন তিনি।