প্রসঙ্গত, গত ২৩ ডিসেম্বর থেকে জানানো হয়েছিল পাহাড়ের গাড়িতে সমতল থেকে কোনও পর্যটককে উঠতে দেওয়া হবে না। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আগামীতে পাহাড়ের গাড়ি নামতেও দেওয়া হবে না। এতে বড়দিনের আগে ভরা পর্যটন মরশুমে পর্যটকদের সমস্যা বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল।
গত কয়েকদিন থেকে সমতলের কোনও গাড়িকেই পাহাড়ের ডেস্টিনেশনগুলিতে (সাইট সিনে) যেতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠছিল।
advertisement
গত শনিবার কার্শিয়ংয়ে বৈঠকে বসে দুই সংগঠন। জট না কাটায় গত ২২ ডিসেম্বর সমতলের চালকেরা পালটা আন্দোলনের পথে নামে। মহকুমাশাসককে স্মারকলিপি দিয়ে তারা জানায় ২৩ ডিসেম্বর থেকে পাহাড়ের গাড়ি শুধু ড্রপ করতে পারবে। সেখান থেকে যাত্রী বা পর্যটক তুলতে পারবে না।
সমতলের গাড়ি যাত্রী বা পর্যটক নিয়ে পাহাড়ে উঠবে। এরপর বাধা দিলে পাহাড়ের গাড়ি সমতলে নামতে দেওয়া হবে না, এমনই হুঁশিয়ারি দেন চালকেরা। এতে পর্যটকেরা যে বিপাকে পড়বে, তা স্বীকার করে নিয়েছিলেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু, সেই জট কেটে যাওয়ায় হাসি ফুটেছে পর্যটকদের মুখে।
