বালুরঘাট পুরসভার উদ্যোগে সাহেব কাছারি উৎসব ভবনে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় শহরের ১০টি স্কুলের রাঁধুনিরা অংশ নেন। প্রথমবার এই ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে স্বাভাবিক কারণেই খুশি রাঁধুনি থেকে শুরু করে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা। রাঁধুনিদের হাতের রান্নায় মুগ্ধ বিচারকরা। স্কুলের পড়ুয়ারা টেস্টার হিসেবে উপস্থিত ছিল। খুদে বিচারকদের সামনে খাবারের মেনু হিসেবে ছিল সুস্বাদু ডিমের ঝোল, ডাল, পনির মিক্সড সবজি, পাঁপড় ভাজার মত পদ। রাঁধুনিদের হাতের মজাদার খাবার খেয়ে খুদেরা যেন খুশিতে আটখানা।
advertisement
আরও পড়ুন: আসবে গোছা গোছা টাকা, ফিরবে ইছামতির নাব্যতাও! এবার এক ঢিলে দুই পাখি মারতে অভিনব উদ্যোগ সরকারের
মূলত, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারাই মিড ডে মিলের রান্নার দায়িত্বে থাকেন। তবে অনেক সময় বেশকিছু স্কুলে পরিচ্ছন্নতা ও মানের দিকে তেমন নজর থাকে না। এই প্রতিযোগিতা আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল রাঁধুনিদের উৎসাহিত করা, রান্নার গুণগত মান আরও উন্নত করা এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে সচেতন করা। দীর্ঘদিন আগে মিড ডে মিল প্রকল্প চালু হলেও রাঁধুনিদের প্রশিক্ষণ বা তাদের পরিবেশন ও অন্যান্য সংক্রান্ত কোন বিষয়ই হাতে কলমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মিড ডে মিল বিভাগ এই ধরনের প্রশিক্ষণের আয়োজন করছে। এমনকি বিগত কয়েক মাস আগে গ্যাস ওভেন দিয়ে কীভাবে রান্না করা উচিৎ সে বিষয়েও ট্রেনিং হয়েছে। গ্রামে গ্রামে এখন পৌর এলাকা পরে গ্রাম এলাকাতেও এই ধরনের প্রশিক্ষণের আয়োজন করাবে বলে জানিয়েছেন উপস্থিত আধিকারিকরা।
সুস্মিতা গোস্বামী





