আরও পড়ুন - গঙ্গাসাগর নিয়ে নতুন কমিটি, করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট বাধ্যতামূলক করল আদালত
মালদহের ইংরেজবাজার শহরের যেসব এলাকাকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ কৃষ্ণপল্লী, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের গনেশচন্দ্র লেন এবং কৃষ্ণকালীতলা, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মকদমপুর, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বালুচর হরিজন পাড়া, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের গোলাপট্টি এবং নেতাজি সুভাষ রোড, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের হায়দারপুর, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের রেলওয়ে ব্যারাক কলোনি এবং ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের বুড়াবুড়িতলা বিহারী পাড়া এলাকা। মালদহ শহরের কনটেইনমেন্ট জোনের মধ্যে রয়েছে মালদহ জেলা পরিষদ এবং জেলা শাসকের দফতর। ইতিমধ্যেই এইসব সরকারি দফতরে ঝোলানো হয়েছে সতর্কতার সরকারি ফ্লেক্স।
advertisement
আরও পড়ুন - দেশে দৈনিক সংক্রমণ কিছুটা কমে ১ লক্ষ ৬৮ হাজার, মৃত্যু ২৭৭ জনের
গত দু'দিন মালদহে করোনা সংক্রমনের সংখ্যা গড়ে চারশোর কাছাকাছি। এই অবস্থায় শারীরিক দূরত্ব, মাক্স ও স্যানিটাইজার ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো, বিভিন্ন এলাকায় আচমকা অভিযান চালিয়ে ধরপাকড় যেমন হচ্ছে তার পাশাপাশি করোনাপ্রবণ এলাকাগুলিকে চিহ্নিত ও কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে নির্দিষ্ট করার কাজও শুরু করেছে প্রশাসন।জেলা স্বাস্থ্য দফতরের হিসেবে, চলতি বছরের প্রথম দশ দিনে মালদহে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ১৭৩৪ জন। এর মধ্যে বেশির ভাগই ইংরেজবাজার পুর শহরের বাসিন্দা। যদিও এর পরেও সাধারণের মধ্যে এখনও মাক্স নিয়ে সচেতনতার অভাব দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন বাজার এলাকা থেকে যাত্রী পরিবহন সবক্ষেত্রেই অনেকেই এখনও মাক্স ছাড়াই দিব্যি রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছেন।
Sebak DebSarma