তার আগেই জায়গা চিহ্নিত করতে তৎপরতা শুরু করেছে প্রশাসন। কোথায় আসবেন তিনি, কোথায় তৈরি হবে হেলিপ্যাড, কোন এলাকা দিয়ে তিনি যাবেন বানারহাটের বিভিন্ন জায়গা, ঘুরে দেখছেন জেলা প্রশাসনের কর্তারা। সঙ্গে ছিলেন জলপাইগুড়ির জেলা শাসক, জেলা পুলিশ সুপার সহ একাধিক আধিকারিক।
আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয় জেলে, জেলা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! আরও বাড়ল জল্পনা
advertisement
সূত্রের খবর, আজই কলকাতায় মন্ত্রী মন্ডলীর একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে উত্তরবঙ্গের মন্ত্রী বুলুচিক বড়াইক নিজেও উপস্থিত ছিলেন। সেখানে চা-বাগানের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়। মনে করা হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী যেদিন আসবেন, সেদিন এই সমস্যা গুলো তুলে ধরা হবে আসার আগে।
আরও পড়ুন: ‘শুভেন্দুকে বের করেছেন…’ বিরোধী দলনেতাকে সামনে রেখে মমতাকে চ্যালেঞ্জ অমিত শাহের
যার মধ্যে অন্যতম সমস্যা পাট্টার সমস্যা, শ্রমিকদের বেতন সমস্যা, পিএফ সমস্যা সহ বিভিন্ন সমস্যা। এই সমস্ত সমস্যার কথা গুলো তুলে ধরতে পারেন বলেই মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন বাগানের চা-শ্রমিকরা এখনও পর্যন্ত বকেয়া বেতন পাননি অভিযোগ রয়েছে। এমনকি ক্রেশ হাউজও তৈরি হয়নি বলেই খবর।