বিকেল পাঁচটার পর থেকে মালদার পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়ার নেতৃত্বে হাত মাইক নিয়ে সর্তকতার প্রচার আর অত্যাবশ্যকীয় ছাড়া অন্যান্য দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হল। সামাজিক দুরত্ব তৈরী করতে যেমন সাড়া দিলেন সচেতন মানুষ তেমনই দায়িত্বশীল ভূমিকা নিল মালদা পুলিশও। লকডাউন কি জিনিস তার ধারনা নেই শহরবাসীর। তবে রবিবারের জনতা কারফিউ এর অভিঞ্জতা টাটকা। সাধারন মানুষ রবিবারই জেনে যান মাত্র এক বেলা ছাড়ের পর শুরু হবে লকডাউন।
advertisement
তাই এদিন সকাল থেকে তৎপর ছিল মালদহবাসী। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রয়োজনীয় খাবার,আনাজ কেনাকাটা করে সন্ধ্যার আগেই দরজা বন্ধ হল প্রায় সব ঘরবাড়ির। শহরের যা সাড়া তাতে স্পষ্ট খুব জরুরি না হলে আগামী কয়েকদিন গৃহবন্দী হয়েই কাটাবেন তাঁরা।
তবে এরমধ্যেও দৈনন্দিন সবজি বাজার থেকে মুদিখানার সামগ্রী কিংবা মাছ,মাংস কতটা যোগান মিলবে তা নিয়ে জল্পনাও রয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, লকডাউন শুরু হয়ে যাওয়ায় আগামী কয়েকদিন যাতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া লোকজন বাইরে বের না হন সেদিকে নজর রাখা হবে।
Sebak DebSarma