অন্যদিকে অনশন নিয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও ঘুরিয়ে গুরুংকে খোঁচা দিয়েছেন অনীত থাপার দল। "গনতন্ত্রে প্রতিটি রাজনৈতিক দলেরই আলাদা কর্মসূচী থাকে। তা নিয়ে আমরা কি বলবো! আমরা জিটিএর নির্বাচনে লড়ছি। প্রচার শুরু করেছি। কিন্তু অনশন, আন্দোলনের নামে যেন পাহাড়ে অশান্তি ছড়ানো না হয়। যদি কেউ তা করার চেষ্টা করে তাহলে তারাই হবে জাতি বিরোধী। দার্জিলিং বিরোধী।" দার্জিলিংয়ে বললেন ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার সাধারন সম্পাদক অমর লামা।এদিকে সরাসরি আক্রমণ না করলেও গুরুংকে ভোটে লড়ার বার্তা তৃণমূলের। "জিটিএর নির্বাচন দীর্ঘদিন ধরে হয়নি। জিটিএ একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা। মানুষ চেয়েছে। তাই ভোটের দিনক্ষন ঘোষণা হয়েছে। গনতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রেখে সকলেরই নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিৎ। বিমল গুরুং কেন অনশনে বসেছেন, তা উনিই বলতে পারবেন। আর বিজেপির পায়ের তলায় মাটি নেই। তাই নির্বাচনে লড়ছে না।" শিলিগুড়িতে বললেন মেয়র গৌতম দেব।
advertisement
আরও পড়ুন: পেঁপের জন্য চলে গেল প্রাণ! ক্যানিংয়ের ঘটনা আপনাকে স্তম্ভিত করে দেবে
অন্যদিকে আজ আমরণ অনশনে বসেই কেন্দ্রকে একহাত নেন গুরুং। "কেন্দ্রের ওপর আস্থা নেই। রাজ্যের ওপর আস্থা রয়েছে। তাই আমরা বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছিলাম রাজ্যের হাতে। তা নিয়ে আলোচনা শুরু হোক। এটা চাই। রাজ্যের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেই চলবো। ২০২৪ এবং ২০২৬-য়েও রাজ্যের সঙ্গে চলতে চাই। শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চলবে।
আরও পড়ুন: ডি বাপি বিরিয়ানির দোকানে কার নির্দেশে গুলি? চমকে দেওয়া নাম প্রকাশ্যে আনল পুলিশ
তবে জিটিএ ভোট নয়।" বললেন গুরুং। সেইসঙ্গে জিটিএ বিরোধীদের একমঞ্চে আহ্বান গুরুংয়ের। নাম না করে অনীত থাপাকে আক্রমণ করেন গুরুং।২৭-এ ফের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক ডাকলেন মোর্চা সুপ্রিমো গুরুং। অনশন মঞ্চেই বৈঠক হবে। পরবর্তী রণনীতি ঠিক করবেন গুরুং।