অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রী হাসপাতালে থাকাকালীন বাইরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন আন্দোলনরত ডাক্তাররা। হামলার বিচার চেয়ে স্লোগান তোলেন তাঁরা। মুখ্যমন্ত্রীকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তাঁরা ৷ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘একটা ঘটনা ঘটেছে। খবর পাওয়ামাত্রই ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। চারদিন ধরে রোগীরা পড়ে রয়েছে। হাসপাতালে রাজনীতির বরদাস্ত করা হবে না। কয়েকজন বহিরাগত গণ্ডগোল পাকাচ্ছে।’ এরপরই পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তাঁরা যে বহিরাগত নন, তা বোঝাতে নিজেদের আই কার্জ বের করে দেখান বিক্ষোভরত জুনিয়র ডাক্তাররা।
advertisement
NRS কাণ্ডে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতিতে বিপর্যস্ত স্বাস্থ্য পরিষেবা। সরকারি হাসপাতাল তো বটেই, বেশি বেসরকারি হাসপাতালে আউটডোর বয়কট করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এসএসকেএম হাসপাতালে আবার বৃহস্পতিবার সকালে জরুরি বিভাগে বন্ধ করে দেওয়া হয়। রোগীদের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায়। শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের দাবিতে হাসপাতালে পথ অবরোধ করেন রোগীদের পরিজনরা। পুলিশ অবরোধকারীদের হটিয়ে দেন। বেলা গড়াতে হাসপাতালে হাজির হন মুখ্যমন্ত্রী।রোগীর পরিজনদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।