কাশ্মীর মানেই বরফের পাহাড়, ডাল লেক, শিকারা। পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণের সেই শিকারা ভ্রমণের সাধ এবার পূরণ করা যাবে গজলডোবায় বেড়াতে এলে। ভোরের আলোয় বেড়াতে আসা পর্যটকের জন্য এবার গজোলডোবা লেকে শিকারা নামাবে শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। তবে কাশ্মীরের মতো শিকারায় রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা নেই। এখানে অন্যান্য সুবিধা পাবেন পর্যটকেরা।
আরও পড়ুন: জানা গেল সেই 'গার্লফ্রেন্ডের' পরিচয়, শ্রদ্ধাকে ৩৫ টুকরো করার পর তাঁকেই ফ্ল্যাটে ডাকত আফতাব!
advertisement
জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের গজোলডোবাতে তিস্তা নদীর ওপরে ব্যারেজ তৈরি হয়েছিল বহু বছর আগে। রাজ্যে তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পরে ব্যারেজ এলাকার সৌন্দার্যায়ণ করায় বর্তমানে গজোলডোবা পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। গজলডোবাকে কেন্দ্র করে ভোরের আলো প্রকল্প পর্যটকদের আকর্ষণ কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এবার সেই গজলডোবা লেকে শিকারা নামানোর পরিকল্পনা নিল শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: সারাক্ষণ শীত করে? সাবধান, বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে! জানুন
সংস্থার চেয়ারম্যান সৈকত চক্রবর্তী জানান, কাশ্মীরের ডাল লেকে যে ধরনের শিকারা রয়েছে ঠিক একই রকম শিকারা এখানে চলবে। অভিজ্ঞ মাঝিদের দিয়ে ওই শিকারা চালানো হবে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় থাকবে রেসকিউ টিমের ব্যবস্থা। এতে কিছু কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা হবে বলেও আশাবাদী তিনি।
শান্তনু কর