আরও পড়ুন: ‘নজরে কোচবিহার’! প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচনের আর দেরি নেই! কত ভোটার, লড়ছেন কতজন
জনপ্রিয় রুটে চালানো এই ট্রেনগুলি ইতিমধ্যেই যাত্রীসাধারণের মনে যথেষ্ট সাড়া পেয়েছে। এর মধ্যে কিছু ট্রেনে ইতিমধ্যেই সিট বুকিং-এর পরিসংখ্যান ১০০ শতাংশের বেশি। যেমন হাওড়া- হিসার স্পেশ্যাল ১৫ এপ্রিলে সমস্ত শ্রেণীতে গড় ১৫২%, হাওড়া- রক্সৌল স্পেশ্যালে ২০ এপ্রিলে গড় অকুপেন্সি (occupancy) ১২৩%, কলকাতা- জয়নগর স্পেশ্য়ালে ১৯ এপ্রিলে গড় অকুপেন্সি ১২৪%, মালদা টাউন – নিউ দিল্লি স্পেশালে ১৮, ২১ এবং ২৫ এপ্রিলে গড় অকুপেন্সি প্রায় ১০০ শতাংশ।
advertisement
পূর্ব রেলের বাকি স্পেশ্যাল ট্রেনগুলিতেও টিকিটের চাহিদা উর্দ্ধমুখী এবং খুব শীঘ্রই তা ১০০% ছাড়িয়ে যাবে। অতএব, যাত্রীরা যত শীঘ্র সম্ভব যদি আসন সংরক্ষণ করেন, তত বেশি ‘কন্ফার্মড টিকিট’ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। টিকিট বুকিংয়ের ক্ষেত্রে ‘early bird’ সবসময়েই সুবিধা পায় , কারণ সেক্ষেত্রে প্রথমদিকে “ঠায় নেই, ঠায় নেই” ভাবটা থাকে না। স্বাচ্ছন্দ এবং আরামদায়ক যাত্রার জন্য পূর্ব রেলওয়ে বদ্ধপরিকর। সমস্ত স্পেশ্যাল ট্রেনগুলিতে পরিচ্ছন্নতা ও সময়ানুবর্তিতায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যাতে যাত্রীরা তাদের পারিবারিক ভ্রমণ আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করতে পারেন।
এছাড়াও, অন্য রেলের ঘোষণা করা আরও বেশ- কিছু গ্রীষ্মকালীন স্পেশ্যাল ট্রেন পূর্ব রেল থেকে ছাড়ছে যেমন, হাওড়া- মাদার জং স্পেশ্যাল, মালদা টাউন- উধনা স্পেশ্যাল, ভাগলপুর – উধনা স্পেশ্যাল, মালদা টাউন- বেঙ্গালুরু স্পেশ্যাল, আসানসোল- মুম্বই স্পেশ্য়াল। এর মধ্যে হাওড়া-মাদার জং স্পেশ্যাল ট্রেনের অকুপেন্সি রেট ইতিমধ্যে ১০০ শতাংশ ছাড়িয়ে গিয়েছে। এছাড়াও মালদা থেকে উত্তর ভারতগামী ট্রেনগুলির চাহিদাও ক্রমবর্ধমান।