উল্লেখ্য, উত্তরবঙ্গে ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের পরে ইতিমধ্যেই গন্ডার, বাইসন, হরিণ সহ ৩০টিরও বেশি বন্যপ্রাণীর দেহ উদ্ধার করেছে বন দফতর। উদ্ধার প্রক্রিয়া এখনও চলছে। এছাড়াও প্রায় প্রচুর বন্যপ্রাণীকে উদ্ধারের পর সুস্থ করে জঙ্গলে ফিরিয়েছেন বন কর্মীরা। জঙ্গল সংলগ্ন লোকালয় থেকে উদ্ধার হচ্ছে একের পর এক সাপ। আর এই উদ্ধারকাজের পাশাপাশি আরও একটি বিষয় ভাবিয়ে তুলেছে বন দফতরের আধিকারিক ও কর্মীদের।
advertisement
আরও পড়ুন : পণের টানাপোড়েন! বাড়ি থেকে বেরিয়ে হঠাৎ গায়েব সোদপুরের বধূ! গুণধর স্বামী পালানোর পথ পেলেন না
বন দফতরের আশঙ্কা, এখনও অনেক বন্যপ্রাণীর দেহ আনাচে কানাচে পড়ে রয়েছে। সেগুলি যাতে অসাধু কারবারীদের হাতে না যায়, তার জন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করতেই এই ব্যবস্থা। ১৯৭২’র বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, বেআইনি কারবার হলে পদক্ষেপের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে বন্যপ্রাণী উদ্ধারের কাজও সমালতালে চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেইসঙ্গে বন্যার জল নামতেই কাজ আরও গতি পয়েছে। এবার জঙ্গলের ভেতর কত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তার হিসেব নিকেশ শুরু করছে বন দফতর। প্রসঙ্গত, দুদিনের টানা বৃষ্টিতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে উত্তরবঙ্গ। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রচুর। মানুষের প্রাণ যাওয়ার পাশাপাশি বহু বন্যপ্রাণীর প্রাণ গিয়েছে। তারপর সতর্ক হয়েছে বন দফতর।