TRENDING:

এগিয়ে বাংলা: মাশরুমে স্বনির্ভর সুশীলা

Last Updated:

মাঝে মধ্যেই নানা কারণে বন্ধ থাকে চা বাগান। তাই বাগানে কাজ করে নুন আনতে পান্তা ফুরোত সংসারে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: মাঝে মধ্যেই নানা কারণে বন্ধ থাকে চা বাগান। তাই বাগানে কাজ করে নুন আনতে পান্তা ফুরোত সংসারে। কীভাবে এর থেকে মুক্তি মিলবে, তা নিয়েই চিন্তায় পড়েছিলেন চোপড়ার গোলামিগছের সুশীলা টুডু ও তাঁর স্বামী। মুশকিন আসান করল জেলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র। প্রতিদিনের অনিশ্চয়তা কাটাতে শুরু করেন মাশরুম চাষ। যা তাঁকে অর্থের সঙ্গে দিয়েছে শ্রেষ্ঠ মহিলা কৃষকের সম্মানও।
advertisement

কৃষি বিজ্ঞানকেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুম চাষ শুরু করেন আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রামের মহিলা সুশীলা টুডু। প্রশিক্ষণ শেষে বাড়িতেই গড়ে তোলেন মাশরুম ইউনিট। তাঁর উদ্যোগে তৈরি হয় স্বনির্ভর গোষ্ঠী। সেখানে এখন মাশরুমের সঙ্গে হয় অন্যান্য চাষও।

মাশরুমে স্বনির্ভর সুশীলা

-------------------------

- প্রতিদিন তৈরি হয় প্রায় ২০ কেজি মাশরুম

- স্থানীয় বাজার ও শিলিগুড়িতে মাশরুম সরবরাহ

advertisement

- মাসে ৭-৮ হাজার টাকা উপার্জন

সম্প্রতি তাঁর সাফল্যের পুরস্কারও পেয়েছেন সুশীলা। গত সাতই মার্চ দিল্লিতে মহিন্দ্রা শ্রেষ্ঠ মহিলা কৃষকের সম্মান দেওয়া হয়েছে তাঁকে। পুরস্কারমূল্য হিসেবে পেয়েছেন ২ লক্ষ ১১ হাজার টাকা।

আদিবাসী পরিবারের নিপাট ঘরোয়া সুশীলা মুর্মুই এখন গ্রামে ‘স্বনির্ভরতা’র আইকন। তাঁর সাফল্য দেখে অনেকেই কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এরাজ্যের অন্য সুশীলারাও হয়ে উঠুক স্বনির্ভর, আশা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক ও বিজ্ঞানীদের।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
এগিয়ে বাংলা: মাশরুমে স্বনির্ভর সুশীলা