TRENDING:

#EgiyeBangla: স্বপ্না বর্মনের যাত্রা শুরুর মাঠ সংস্কারের দায়িত্ব নিল রাজ্য সরকার

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#জলপাইগুড়ি: ঘরের মেয়ে স্বপ্না বর্মন অনুশীলন করতেন এই মাঠেই। বাম আমলে তৈরি হলেও একসময় অযত্ন আর অবহেলায় ঐতিহ্য খুইয়েছিল জলপাইগুড়ি স্পোর্টস কমপ্লেক্স। নতুন সরকার এসে খোলনলচে বদলে দিয়েছে। উন্নত পরিকাঠামোয় সন্তুষ্ট হয়ে এসেছে সাইও। বিশ্ব বাংলা ক্রীড়াঙ্গনে গতি পেয়েছে হাজার হাজার স্বপ্নার স্বপ্ন।
advertisement

বাম আমলে ৯০-এর দশকের শেষের দিকে রাজবাড়ি পাড়ায় পথ চলা শুরু হয়েছিল জলপাইগুড়ি স্পোর্টস কমপ্লেক্সের। কিন্তু পরিকাঠামোর অভাবে কিছুদিন পর থেকেই ধুঁকতে থাকে স্পোর্টস কমপ্লেক্সটি। পালাবদলের পর নতুন যুগের সূচনা। ঢেলে সাজানো হয় জলপাইগুড়ি স্পোর্টস কমপ্লেক্সকে। গোটা এলাকা নিয়ে তৈরি হয় বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গন। নামকরণ করেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। পরিকাঠামোয় খুশি হয়ে সাইয়ের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রশিক্ষণ শিবির এখন বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনই। উত্তরবঙ্গ থেকে অসম পর্যন্ত ভবিষ্যতের অ্যাথলিট তৈরির আঁতুড়ঘর। বাম আমলে মাঠ থাকলেও গ্যালারির ভগ্নদশায় মাঠে খেলাধুলা প্রায় উঠে যেতে বসেছিল। ভাঙা গ্যালারিরও সংস্কার করেছে রাজ্য সরকার।

advertisement

স্বপ্নার স্বপ্নের দৌড় শুরু এই মাঠ থেকেই। বছর তেরো আগে ২০০৬ সালে জলপাইগুড়ির এই মাঠেই প্রথম প্রশিক্ষণ শুরু করেন এশিয়াডের সোনার মেয়ে স্বপ্না বর্মন। ২০১১ সালে পালাবদলের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের হাতে যেন নতুন করে প্রাণসঞ্চার হয় বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনের। গতি পায় স্বপ্নার দৌড়। দু’বছর পর ২০১৩-তে কলকাতার সাইয়ে সুযোগ পান স্বপ্না। তারপরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ঘরের মেয়ের কথা বলতে গিয়ে আজও নস্টালজিক স্বপ্নার প্রশিক্ষক।

advertisement

আরও পড়ুন: #EgiyeBangla: ‘শ্রী’ পদ্ধতিতে আমন ধান চাষ, আলিপুরদুয়ারে স্বচ্ছল হয়েছেন আদিবাসী মহিলারা

-রাজ্য সরকার স্পোর্টস ভিলেজ তৈরি করেছে

-ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা আলাদা হস্টেল

-ইনডোর ও আউটডোর গেমসের আলাদা স্টেডিয়াম

-মাল্টি জিম ও সুইমিং পুলয়ের সুবিধা

-বাস্কেটবল, ব্যাডমিন্টন, টেবল টেনিস, তাইকোন্ডো, স্কোয়াশ, বিলিয়ার্ড, স্নুকারের প্রশিক্ষণ

-ফুটবল, ক্রিকেট, অ্যাথলেটিক্স, তিরন্দাজি, ওয়াকিং ও জগিং ট্র্যাকের ব্যবস্থা

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

নতুন চেহারার বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনে নতুন উদ্যমে নেমে পড়েছেন অ্যাথলিটরাও। স্বপ্না দিদিই এখন তাঁদের অনুপ্রেরণা। পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছেন জলপাইগুড়ি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদকও। ‘কোনি ফাইট কোনি’। ক্ষিদ্দার সুরেই এখন জলপাইগুড়ির বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গন থেকে স্বপ্নের উড়ান ভরছেন ভবিষ্যতের হাজার হাজার স্বপ্নারা।

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
#EgiyeBangla: স্বপ্না বর্মনের যাত্রা শুরুর মাঠ সংস্কারের দায়িত্ব নিল রাজ্য সরকার