এ দিন ধূপগুড়ির একাধিক বড় বাজেটের পুজো মণ্ডপে যৌথ পরিদর্শন করেন পুলিশ, দমকল, বিদ্যুৎ দফতর ও প্রশাসনের আধিকারিকরা। উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) সমীর আহমেদ, ধূপগুড়ির এসডিপিও গ্যালসন লেপচা, ধূপগুড়ি থানার আইসি অনিন্দ্য ভট্টাচার্য, দমকল বিভাগের আধিকারিক এবং বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা।
আরও পড়ুন : আসানসোলের পুজোয় নতুন বার্তা! মেয়ে মানেই আলো, সমাজে এগিয়ে যাওয়ার অনন্য ভাবনা
advertisement
পরিদর্শনে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ভিড় সামলানোর জন্য প্রবেশ ও বাহিরপথের সঠিক ব্যবস্থা আছে কিনা, অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা কতটা কার্যকর, বিদ্যুৎ সংযোগ নিরাপদভাবে দেওয়া হয়েছে কিনা এবং প্রশাসনিক নিয়মাবলি মেনে মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে কিনা। একে একে ক্লাব কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সবকিছু খতিয়ে দেখেন আধিকারিকরা। যেসব জায়গায় সমস্যা দেখা দিতে পারে, সেসব চিহ্নিত করে সতর্কবার্তাও দেন তাঁরা।
আরও পড়ুন : ঘুমের মধ্যেই শেষ হয়ে গেল সব, কিছু বোঝার আগে ছাই হয়ে গেল তিন ভাইবোন! পুরোটা জানলে কান্না আসবে
এই বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) সমীর আহমেদ বলেন, দুর্গোৎসব উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় উৎসব। মানুষ নিরাপদে, আনন্দে পুজো উপভোগ করতে পারেন-এটাই আমাদের প্রধান দায়িত্ব। তাই প্রতিটি মণ্ডপেই আমরা আগে থেকে সব দিক দেখে নিচ্ছি।”
আরও পড়ুন : দম বন্ধ করা দৃশ্য! সোনামুখীতে ৯ ফুট লম্বা ও ১৪ কেজির বিশাল পাইথন, দেখেই মাথা খারাপ সকলের
দক্ষিণায়ন ক্লাবের সভাপতি সুবোধ দাস জানান, “প্রশাসনের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা সবরকম ব্যবস্থা নিয়েছি। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা আমাদের কাছে অগ্রাধিকার। এবারের পুজোতেও সবাই যেন আনন্দে মেতে উঠতে পারেন, তার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।” প্রসঙ্গত, ধূপগুড়ি জুড়ে এখন পুজোর আমেজ। তবে প্রশাসনের এই তৎপরতা ভরসা জাগাচ্ছে-উৎসবের দিনে আনন্দের পাশাপাশি সুরক্ষা ব্যবস্থাও থাকবে মজবুত।