কিন্তু কেন এই হামলা? হাসপাতাল সূত্রে খবর, ছোট কান্তর গ্রামের বাসিন্দা পাবেদা খাতুনের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পরিবারের সদস্যরা। কর্তব্যরত চিকিৎসক বিপুল ঘোষ পাবেদা খাতুনকে প্রাথমিক পরীক্ষা করার পর রায়গঞ্জ হাসপাতালে পাঠান। নিয়ে যাওয়ার সময়ই মারা যান পাবেদা! এরপরই ক্ষুব্ধ পরিবার পরিজনেরা হাসপাতালে ব্যাপক ভাঙচুর চালান। মারধরে জখম হয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীও। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ।
advertisement
রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে জখম চিকিৎসককে দেখতে যান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ মানতে নারাজ তিনি। মারধরের পর অভিযুক্ত রোগি পরিজনেরা সিসিটিভি ক্যামেরাও ভেঙে ফেলেন। ফুটেজে তাও স্পষ্ট। চারজনের নামে হেমতাবাদ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বিএমওএইচ। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে বিডিও অফিসে বিক্ষোভ দেখান হেমতাবাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা।
রিপোর্টিং: উত্তম পাল। নিউজ 18 বাংলা।