TRENDING:

জলপাইগুড়ি শিশু পাচারে যুক্ত প্রখ্যাত চিকিৎসকেরা

Last Updated:

জলপাইগুড়ি শিশুপাচারে চিকিৎসক দেবাশিস চন্দ ও মৃণাল ঘোষের যুক্ত থাকার তথ্য আরও স্পষ্ট হয়েছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ি শিশু পাচারকাণ্ডে উঠে এল নয়া তথ্য ৷ জলপাইগুড়ি শিশুপাচারে চিকিৎসক দেবাশিস চন্দ ও শিশু সুরক্ষা আধিকারিক  মৃণাল ঘোষের যুক্ত থাকার তথ্য আরও স্পষ্ট হয়েছে। যাঁদের কাছে এই শিশুগুলি বিক্রি করা হয়েছে তাদের খোঁজ শুরু করেছে গোয়েন্দারা।
advertisement

শিশুপাচারকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সিআইডি-র হাতে গ্রেফতার শিশু সুরক্ষা আধিকারিক মৃণাল ঘোষ। গ্রেফতার করা হয়েছে চন্দনার হোমের সঙ্গে জড়িত চিকিৎসক CWC-র সদস্য দেবাশিস চন্দকেও।

ধৃতদের জেরা করে এদিন জানা গিয়েছে, ১৭ জন শিশুকে রাখা হয়েছিল চন্দনার হোমে ৷ তাদের বাবা-মায়ের পরিচয় গোপন রেখেছিলেন চন্দনা ও হোমের কর্মীরা ৷ পরে শিশুদের দত্তকের জাল আইনি নথির মাধ্যমে বিক্রি করা হয় ৷ শিশু বিক্রির সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে ছিলেন খোদ শিশু সুরক্ষা আধিকারিক মৃণাল ঘোষ ৷ এছাড়াও চিকিৎসক দেবাশিস চন্দও চন্দনাকে এই শিশু পাচারে সাহায্য করতেন ৷

advertisement

তদন্তকারী আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এই ১৭ জন শিশুকে যাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছিল, তাদের ঠিকানা খুঁজে বার করছে CID ৷ শীঘ্রই শিশু পাচারচক্রে জড়িতদের দ্রুত তলব করবে CID এবং নেওয়া হবে তাদের জবানবন্দি ৷

CID সূত্রের খবর, CARA-র ধাক্কা খেয়েই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মানেকা গান্ধির কাছে যান জুহি চৌধুরী ৷ এমনকি রূপা ও কৈলাস বিজয়বর্গির সাহায্য নিয়ে চন্দনার হোমের হয়ে দরবার করতে মানেকার কাছে যান জুহির বাবাও ৷

advertisement

সিআইডি জানতে পেরেছে, চন্দনার হোমের মালিকানা পাওয়ার লক্ষে ঘনিষ্ঠদের অ্যাকাউন্ট থেকে বেশ কয়েক লাখ টাকা লেনদেন করেন জুহির আত্মীয়রা। জুহির কথাতেই টাকা দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন তাঁরা।

প্রথমে রূপা গঙ্গোপাধ্যায় । তারপর কৈলাস বিজয়বর্গী। জলপাইগুড়ি শিশুপাচারকাণ্ডে এবার নাম এল মানেকা গান্ধীর। হোম নিয়ে কথা বলতে কৈলাস বিজয়বর্গীর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা স্বীকার করেন জুহি নিজেও।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

এই যোগাযোগ প্রসঙ্গেই নাম এসেছে বিজেপির এক কেন্দ্রীয় নেত্রীর । যাবতীয় তথ্য প্রমাণে সিআইডি মনে করছে, চন্দনার হোমের মালিকানা পাওয়াই লক্ষ্য ছিল জুহি চৌধুরীর। হোম বাঁচাতে জুহির কথাতেই ঘনিষ্ঠদের অ্যাকাউন্ট থেকে লাখ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল।

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
জলপাইগুড়ি শিশু পাচারে যুক্ত প্রখ্যাত চিকিৎসকেরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল