আসলে দিনহাটা বামনহাট এক নং গ্রাম পঞ্চায়েতের বাতাসুরকুঠি গ্রামে খোঁজ মিলল ছয় জন ডেঙ্গু আক্রান্তের। খবর পেয়েই বামনহাট ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসেন কোচবিহার জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক হিমাদ্রি কুমার আড়ি সহ একটি দল। প্রথমে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিক্যাল অফিসারের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বলেন, অযথা দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই, এটি সামান্য একটি জ্বরের মতোই।
advertisement
আরও পড়ুন: নীলবাতি, সরকারি বোর্ড লাগানো গাড়ির ধাক্কা টোটো, মোটরবাইকে! তারপর যা ঘটল মালদহে…
এর পাশাপাশি তিনি জানান, “শুধু কোচবিহার নয়, রাজ্যের অন্যান্য জায়গাতেও ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তবে অন্যান্য জেলার থেকে কোচবিহারের অবস্থা অনেক ভাল। কোচবিহারে ডেঙ্গি এখন অনেক কম। ১১১-১১২ জন আক্রান্ত আছেন। আর বামনহাটে দিন কয়েক ধরে বেড়েছে। তবে এটা নিয়ে আতঙ্কের কোনও কারণ নেই, ভয়ের কোনও কারণ নেই। পুজোর সময় ডেঙ্গি আরও বাড়বে, তবে মানুষকে সচেতন হতে হবে। মানুষ সচেতন না হলে ডেঙ্গি বেড়েই যাবে।”
তবে এর পাশাপাশি তিনি সচেতন থাকার বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন, জ্বর হলে হাসপাতাল, ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। বাড়ির আশেপাশে কোথাও জল জমতে দিলে হবে না। ওষুধ খেতে হবে এবং অবশ্যই মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে।