তাদের হাতে পুরো টাকাই দেওয়া হবে। যাদের বেতন তিন হাজারের ওপর অথচ ১০ হাজারের কম, তাদের ৫০ শতাংশ বেতন দেওয়া হবে। ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। আর যাদের বেতন ১০ হাজার থেকে ২০ হাজারের মধ্যে সেইসব কর্মীদের দেওয়া হবে ৪০ শতাংশ বেতন। যা ন্যূনতম গিয়ে দাঁড়াবে ৬ হাজার টাকা। আর যাদের বেতন ২০ হাজারের বেশী তাদের দেওয়া হবে ৩০ শতাংশ বেতন। যা ন্যূনতম গিয়ে দাঁড়াবে সাড়ে ৭ হাজার টাকা। এপ্রিল ও মে মাসের বেতন দেওয়া হবে আগামী ১৭ জুনের মধ্যে। আর জুন মাসের বেতন দেওয়া হবে আগামী ৭ জুলাইয়ের মধ্যে। বৈঠক শেষে একথা জানান বেতন নিয়ে নব গঠিত কমিটির সদস্য বিক্রম রাই। তিনি জানান, ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে হোটেল কর্মীদের বেতন কাটা নিয়ে মামলা রুজু হয়েছে। এখোনো শীর্ষ আদালত কোনো রায় দেয়নি। আদালত যা বলবে সেইভাবেই কর্মীদের বেতন দেবে হোটেল মালিকেরা। কমিটির সিদ্ধান্তে খুশী নয় হোটেল কর্মীরা। কিন্তু ছাঁটাই না করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে তারা। ফের এই কমিটি বৈঠকে বসবে আগামী ৮ জুলাই। পাশাপাশি করোনা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হবে। কেননা হোটেল খুললেও পাহাড় এখন পর্যটক শূন্য।
advertisement