এই প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যে মঙ্গলবার সকাল থেকেই ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। সূর্যের দেখা নেই। রাস্তাঘাট পুরো ভেজা। বছরের শেষ লগ্নে এসে ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে মানুষজন। শীতের বৃষ্টি ঠান্ডা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুণ।
আরও পড়ুনঃ প্যাঙ্গোলিনের আঁশ পাচারের বড় ছক! গোপন সূত্রে খবর পেতেই অ্যাকশন, বন দফতরের জালে দুষ্কৃতী
advertisement
ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সন্ধ্যা নামলেই আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা উপভোগ করছেন অনেকেই। চায়ের চুমুকে শরীর গরম করতে ভিড় জমছে চায়ের দোকানে দোকানে। গোটা দার্জিলিং জেলার এই হাড় কাঁপানো ওয়েদারে কাঁপতে কাঁপতেই উপভোগ করছেন পর্যটক থেকে স্থানীয়রা। বর্ষবরণে দার্জিলিংয়ে বরফ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারের পার্বত্য ও তরাই অঞ্চলে আগামী তিন দিনে তাপমাত্রা আরও ২–৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে। পাহাড় থেকে সমতল হু-হু করে কাঁপছে। এমন ঠান্ডার মেজাজ গত কয়েক বছরে দেখেনি দক্ষিণবঙ্গ। এবছর যেন রেকর্ড ঠান্ডা। দক্ষিণবঙ্গই যেন হয়ে উঠেছে ‘মিনি দার্জিলিং’।
