আরও পড়ুন:উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে হস্টেল স্যানিটাইজ না করার অভিযোগ, উত্তরবঙ্গে ক্রমে ভয়াবহ করোনা
মাস্ক কোথায়? সিংহভাগেরই চেনা অজুহাত! হয় কারও পকেটে, আবার কেউ বা বাড়িতে ফেলে এসেছেন। আবার এক বিক্রেতা তো বলেই বসলেন, "মাস্ক নেই। কিনতে হবে!" চারপাশে চূড়ান্ত অসচেতনতা, দায়িত্ব জ্ঞানহীনতার ছবি। শহর, গ্রাম সর্বত্র চলছে কোভিড সচেতনতার প্রচারে মাইকিং। গত পরশু নকশালবাড়ি বাজারে মাস্ক হাতে নেমেছিলেন খোদ বিডিও। চলন্ত গাড়ি থামিয়ে নিজে মাস্কহীন যাত্রীদের নামিয়ে আনলেন। গাড়ির গায়ে সাঁটানো হল পোস্টার - "নো মাস্ক, নো এন্ট্রি!"
advertisement
করোনার বাড়বাড়ন্তের পরও নকশালবাড়ি হাটের ছবি আতঙ্কের, উদ্বেগের। কোভিডের গ্রাফ নামাতে চাই সচেতনতা, স্বাস্থ্য বিধি অক্ষরে অক্ষরে পালন করা। সেখানে দূরত্ববিধি দূরস্ত, কোভিড বিধি মানার বালাই নেই। অদূরেই থানা, প্রশাসনিক ভবন। কিন্তু বেহুঁশদের হুঁশ ফেরাতে কবে এগিয়ে আসবে স্থানীয় প্রশাসন? উত্তর খুঁজছে স্থানীয় সচেতন মানুষ। মহকুমাজুড়েই চলছে সচেতনতার মাইকিং। একবার সেই সচেতনতার গাড়ি কি ঢুঁ মারবে না নকশালবাড়ি হাটে? গত বছরেও একই ছবি দেখেছিল নকশালবাড়ি। বছর ঘুরলেও ছবি বদলায়নি এই হাটের! দার্জিলিংয়ের পাহাড় তো বটেই সমতলেও আছড়ে পড়েছে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ। এই নকশালবাড়িতেই শেষ তিন দিনে সংক্রমিত হয়েছে ৫১ জন। যা যথেষ্টই চিন্তার।