এখানে চিকিৎসাধীন রোগীরা সবসময় অক্সিজেনের সাপোর্ট পাবেন। একইসঙ্গে শরীরের অক্সিজেনের পরিমাণ সবসময় পর্যবেক্ষণে রাখা যাবে। নতুন এই চিকিৎসাকেন্দ্রে সবসময়ের জন্য চিকিৎসক এবং নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা থাকবেন। উদ্বোধনের পর মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, আপাতত মাতৃমা করোনা চিকিৎসা কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে। পরবর্তীতে করোনা পরিস্থিতি মিটলে ফের প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসা হবে এখানে।মালদহের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শৈবাল বন্দোপাধ্যায় জানান, বর্তমানে মালদহে করোনা চিকিৎসার জন্য প্রায় দুশো নতুন শয্যা বাড়ানো হচ্ছে। মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়াও চাঁচোল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, সুজাপুর হাসপাতাল, মৌলপুর হাসপাতাল, মিল্কি হাসপাতাল, বুলবুলচন্ডী আর এন রায় হাসপাতালে করোনার রোগীদের চিকিৎসার কাজ শুরু হয়েছে। পরবর্তীতে হরিশ্চন্দ্রপুরে দ্রুত আরো একটি করোনার চিকিৎসা কেন্দ্র চালু করা হবে।
advertisement
স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কালিয়াচক এবং আশপাশের এলাকায় যে সব করোনা আক্রান্তের অক্সিজেনের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কম থাকবে তাঁদের প্রথমেই আনা হবে সুজাপুরের এই কোভিড হাসপাতালে । তবে বেশি গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা করা হবে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আই সি ইউ বিভাগে । কারন সেখানে পরিষেবার মান আরও উন্নত । চিকিৎসক নার্সিং স্টাফদের পাশাপাশি করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রযোজনীয় পর্যাপ্ত পরিমান ওষুধও সুজাপুরের নতুন কোভিড হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মালদহের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ।