এ দিন জাতীয় সড়ক থেকে প্রায় ১৪ কিমি ভিতরে জলঢাকা, ডায়না, কুচিডায়না, গাঠিয়া এই চার নদীর জলস্রোতের কারণে ভেসে গিয়েছিল এই সমস্ত এলাকা।
এ দিন তিনি প্রথমে গাঠিয়া সেতুতে পৌঁছান। প্রবল বৃষ্টির জেরে এই সেতুর একাংশ ভেঙে বেরিয়ে যায়, সেই ভাঙা সেতু পার করেই বামনডাঙায় প্রবেশ করেন তিনি। সেখান থেকে তিনি প্রথম পৌঁছান বামনডাঙ্গায়। সেখানে পৌঁছে তিনি প্রথমে সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃত পরিবারের পাশে দাঁড়ান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি সেখানেই মৃতদের পরিবারকে পাঁচ লক্ষ টাকা এবং পরিবারের পক্ষ থেকে একজনকে চাকরির নিয়োগপত্র দেন।
advertisement
এ দিন সেখানে দাঁড়িয়েই ঘোষণা যতক্ষণ না সমস্ত পুনর্গঠনের কাজ শেষ হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত কমিউনিটি কিচেন চলবে।
আজ, মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলে এলাকায় আঁটসাঁট করা হয় নিরাপত্তা। কিন্তু, তিনি সেই সব নিরাপত্তার বেড়াজাল সরিয়ে বাসিন্দাদের থেকে খোঁজখবর। কারোর যাতে কোনও অসুবিধার না হয় সেই বিষয়ে প্রশাসনিক আধিকারিকদের নির্দেশ দেন তিনি।
পথের ধারে আসতে গিয়ে তিনি দেখেন ভূটান পাহাড় থেকে ডলোমাইট এসে বিস্তীর্ণ চা বাগান ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সেই বিষয়টি দেখতে তিনি আধিকারিকদের বলেন।
এরপর সেখান থেকে মুখ্যমন্ত্রী যান তন্ডু চা মহল্লায়। সেখানে গিয়ে তিনি ক্যাম্প পরিদর্শন। কথা বলেন সেখানকার মহিলাদের সঙ্গে। সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে ওষুধের বিষয়ে কথা বলেন।