আরও পড়ুন TMC: জনভিত্তি কতটা? পারফরম্যান্স দেখে নিতে চাইছে দল
সেই সঙ্গে হাসপাতালে গ্রুপ ডি কর্মীর সংখ্যা অপ্রতুল হওয়ায় সমস্যা বাড়ছে। হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দ্রুত শূণ্য পদে কর্মী নিয়োগের প্রস্তাবও বৈঠকে রেখেছে কর্তৃপক্ষ। বৈঠকে ছিলেন দার্জিলিংয়ের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক তুলসী প্রামাণিকও। বিষয়টি স্বাস্থ্য ভবনে জানানো হয়েছে বলে জেলার এক স্বাস্থ্য কর্তা জানিয়েছেন। শূণ্য পদে নিয়োগ হলে কাজে গতিও বাড়বে।
advertisement
আরও পড়ুন ICDS center food quality: শিশুরা সঠিক পুষ্টি পাচ্ছে তো? খাবার চেখে দেখলেন জেলাশাসক সহ আধিকারিকরা
এদিকে জেলা হাসপাতালে দুরারোগ্য ক্যানসারের চিকিৎসা পরিষেবা চালু করার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা। ক্যানসার আক্রান্তদের কেমোর জন্যে আর বেসরকারী হাসপাতাল বা শহরের বাইরে যেতে হবে না। পরিষেবা চালু হলে আদপে উপকৃত হবে স্থানীয় আক্রান্তরাই। উত্তম দে এবং পুষ্পা দাস নামে দুই রোগীর আত্মীয় জানান, এখন থেকে ক্যানসার বা অর্থোপেডিক অপারেশনের জন্যে অন্যত্র ছুটতে হবে না। বছর কয়েক আগে উত্তরবঙ্গ মেডিকেলে ক্যানসারে আক্রান্তদের বিনামূল্যে কেমো দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে রাজ্য। এতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা তো বটেই, বিহার, অসম এবং সিকিমের রোগীরাও উপকৃত হয়েছেন।