জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট মনোজবাবুর কাছে একটি ফোন আসে। নিজেকে পহেলগাঁও থানার পুলিশ পরিচয় দিয়ে কলকারী জানায়, তিনি নাকি পাকিস্তানের হয়ে কাজ করেছেন এবং হামলার সাথে যুক্ত। দ্রুত অনলাইন অ্যারেস্ট হবে এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে থানায় হাজিরা দিতে হবে—এমন হুমকি দেওয়া হয়।
জবা ফুল ফুটবে টবেও! মানুন এই ৯টি নিয়ম, প্রতি দিন পুজোর ফুলে উপচে পড়বে গাছ!
advertisement
আপনার বিশেষ অঙ্গে কি ‘আঁশটে’ গন্ধ? রোজ কোন ভুলের জন্য এমন হচ্ছে জানেন? পরিষ্কার রাখুন সঠিক উপায়ে
প্রথমে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করলে ভিডিও কল করে পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তি ও পেছনে অশোক স্তম্ভ দেখানো হয়। টানা তিনদিন ধরে একাধিকবার ফোন করে নানা ভাবে ভয় দেখানো হয় এবং কাউকে বিষয়টি না জানানোর জন্য সতর্ক করা হয়।
শেষে বলা হয়, শুধুমাত্র আরবিআই-এর সম্পদে তদন্ত করালেই গ্রেফতার এড়ানো যাবে। একটি ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস সংস্থার অ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়ে সেখানে আটটি জিএসটির মাধ্যমে মোট প্রায় ৩৭ লক্ষ টাকা পাঠাতে বাধ্য করা হয়।
ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই মনোজবাবু বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার। এরপর শিলিগুড়ি সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। ঘটনার তদন্তে নেমেছে সাইবার ক্রাইমের পুলিশ।