জলের স্রোতে ভেঙে যায় গাঠিয়া নদীর ওপর থাকা টানাটানি সেতু। নদীর জল ঢুকে প্লাবিত হয় এই এলাকাগুলি। এতেই টন্ডু একদিকে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয় তেমনি বামনডাঙ্গায় মৃত্যু হয় বহু মানুষের। ৩ এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তেই সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। অনেকেই ঘরছাড়া হয়ে সরকারি ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন। এই অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে টানাটানি সেতুতে পায়ে হেঁটে পারাপারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : গ্রীষ্মের দুপুরে টোটোয় জলের বালতি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন, বদলে দিয়েছেন রাস্তার চেহারা। শিক্ষকের কাজ অবাক করবে
অস্থায়ী ভাবে লোহার পাত দিয়ে সেতুর সঙ্গে সংযোগ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ধীরে ধীরে যোগাযোগ রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে। তেমনি গাঠিয়া নদীর তীর রক্ষা করতে পাথরের বাঁধের কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। এতেই খুশি স্থানীয়রা। দ্রুত স্বাভাবিক হোক এই এলাকা, দাবি স্থানীয়দের। অন্যদিকে এলাকাকে আগের অবস্থায় ফেরাতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চলছে, মত জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতির।
আরও পড়ুন : দুর্গাপুজোর আগে শুরু প্রস্তুতি, এবার খোদালধাম মন্দিরের থিম বার্নপুরে! প্রবেশ পথে থাকছে আসল চমক
প্রসঙ্গত, পুজো মিটতেই বড়সড় বিপর্যয়ের মুোখোমুখি হয়েছিল উত্তরবঙ্গের বহু এলাকা। বহু সাধারণ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। পাশাপাশি ঘরবাড়ি থেকে রাস্তাঘাট, সেতু ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যদিও তারপর থেকে যুদ্ধাকালীন তৎপরতায় পাহাড়কে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরানোর কাজ চলছে। যা দেখে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন স্থানীয়রা।