গ্রীষ্মের দুপুরে টোটোয় জলের বালতি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন, বদলে দিয়েছেন রাস্তার চেহারা। শিক্ষকের কাজ অবাক করবে

Last Updated:
Teacher Social Work : অবসর জীবনে প্রকৃতির বন্ধু হয়ে উঠেছেন দুর্গাপুরের এই শিক্ষক। প্রকৃতি রক্ষায় তিনি নিঃশব্দে করে চলেছেন এক অভাবনীয় কর্মকাণ্ড। সবুজ করছেন প্রকৃতিকে।
1/6
অবসর জীবনে প্রকৃতির বন্ধু হয়ে উঠেছেন দুর্গাপুরের এই শিক্ষক।প্রকৃতি রক্ষায় তিনি নিঃশব্দে করে চলেছেন এক অভাবনীয় কর্মকাণ্ড। যা সত্যিই প্রশংসনীয়। দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়তে ও জীবজগৎ রক্ষা করতেই তাঁর এই মহৎ উদ্যোগ।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
অবসর জীবনে প্রকৃতির বন্ধু হয়ে উঠেছেন দুর্গাপুরের এই শিক্ষক। প্রকৃতি রক্ষায় তিনি নিঃশব্দে করে চলেছেন এক অভাবনীয় কর্মকাণ্ড। যা সত্যিই প্রশংসনীয়। দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়তে ও জীবজগৎ রক্ষা করতেই তাঁর এই উদ্যোগ। <strong>(ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)</strong>
advertisement
2/6
ইচ্ছাপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রভাকর মন্ডল। তিনি দুর্গাপুরের ভিড়িঙ্গী টিএন স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। ২০২২ সালে তিনি অবসরপ্রাপ্ত হয়েছেন। ছাত্র জীবন থেকেই বৃক্ষরোপণের ওপর তাঁর বিশেষ আকর্ষণ ছিল। বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা যে কতটা তা নিয়ে জনসম্মুখে তিনি প্রচারও করেছেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
ইচ্ছাপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রভাকর মন্ডল। তিনি দুর্গাপুরের ভিড়িঙ্গী টিএন স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। ২০২২ সালে তিনি অবসর নিয়েছেন। ছাত্র জীবন থেকেই বৃক্ষরোপণের ওপর তাঁর বিশেষ আকর্ষণ ছিল। বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা যে কতটা তা নিয়ে জনসম্মুখে তিনি প্রচারও করেছেন।
advertisement
3/6
দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের ইচ্ছাপুর এলাকায় নিজের অবসরকালীন সময়ে পর পর বৃক্ষরোপণ করে চলেছেন এই অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। তাঁর এই মহান উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে এলাকার বেশ কয়েকজন স্কুল শিক্ষক ও পুলিস সহ প্রকৃতি প্রেমীরাও তাঁকে বৃক্ষরোপণে সহযোগীতা করে চলেছেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের ইচ্ছাপুর এলাকায় নিজের অবসরকালীন সময়ে পর পর বৃক্ষরোপণ করে চলেছেন এই অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। তাঁর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে এলাকার বেশ কয়েকজন স্কুল শিক্ষক ও পুলিশকর্মী সহ প্রকৃতি প্রেমীরাও তাঁকে বৃক্ষরোপণে সহযোগিতা করে চলেছেন।
advertisement
4/6
তবে কেবল গাছ লাগিয়েই দায় সারেননা তিনি।সারাবছর নিয়মিত পরিচর্যাও করেন। গাছ লাগিয়ে সেগুলোকে বাঁশ দিয়ে ঘিরে সুরক্ষিত করে জল দিয়ে বড় করে তোলেন। প্রখর গ্রীষ্মেও দূর থেকে টোটো তে করে জল নিয়ে এসে গাছে জল দেন তিনি। এছাড়াও তিনি দুঃস্থ পড়ুয়াদের দিকে সবরকম ভাবে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেন।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
তবে কেবল গাছ লাগিয়েই দায় সারেন না তিনি। সারাবছর নিয়মিত পরিচর্যাও করেন। গাছ লাগিয়ে সেগুলিকে বাঁশ দিয়ে ঘিরে সুরক্ষিত করে জল দিয়ে বড় করে তোলেন। প্রখর গ্রীষ্মেও দূর থেকে টোটোতে করে জল নিয়ে এসে গাছে জল দেন তিনি। এছাড়াও তিনি দুঃস্থ পড়ুয়াদের দিকে সবরকম ভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।
advertisement
5/6
তাঁর এই মহান উদ্যোগে বর্তমানে মিলিত হয়েছেন প্রকৃতিপ্রেমী এলাকার তিনজন শিক্ষক মহাশয়। এছাড়াও একজন পুলিস কর্মী সহ প্রায় ২০ জন এলাকাবাসী।চলতি বছরে কাঁঠাল, বেল, কদম, মেহগনি, তেঁতুল, আমলকি ও কুসুম গাছ সহ প্রায় ১২০ টি গাছ রোপণ করেছেন। এছাড়াও এলাকার হাসপাতাল সহ বিভিন্ন জায়গার বহু বৃক্ষরোপণ করেছেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
তাঁর এই উদ্যোগে বর্তমানে মিলিত হয়েছেন প্রকৃতিপ্রেমী এলাকার তিনজন শিক্ষক। এছাড়াও একজন পুলিশ কর্মী সহ প্রায় ২০ জন এলাকাবাসী। চলতি বছরে কাঁঠাল, বেল, কদম, মেহগনি, তেঁতুল, আমলকি ও কুসুম গাছ সহ প্রায় ১২০ টি গাছ রোপণ করেছেন। এছাড়াও এলাকার হাসপাতাল সহ বিভিন্ন জায়গার বহু বৃক্ষরোপণ করেছেন।
advertisement
6/6
প্রভাকর বাবুর দাবি, জীবজগৎ সহ প্রকৃতি রক্ষা করতে হলে একমাত্র শ্রেষ্ঠ পন্থা বৃক্ষরোপণ। এই মহান উদ্যোগে যুক্ত ভবানী প্রসাদ গড়াই, রামদাস মোদক ও শঙ্কর চৌধুরী বলেন, আমাদের এলাকায় রাস্তার দু'পাশে কোনও গাছ ছিলনা। শিক্ষক মশাইয়ের উদ্যোগে রাস্তার পাশে বহু গাছ লাগিয়েছি। নিয়মিত পরিচর্যা করে এখন গাছ গুলি বেশ বেড়ে উঠেছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
প্রভাকর বাবুর দাবি, জীবজগৎ সহ প্রকৃতি রক্ষা করতে হলে একমাত্র শ্রেষ্ঠ পন্থা বৃক্ষরোপণ। এই উদ্যোগে যুক্ত ভবানী প্রসাদ গড়াই, রামদাস মোদক ও শঙ্কর চৌধুরী বলেন, আমাদের এলাকায় রাস্তার দু'পাশে কোনও গাছ ছিলনা। শিক্ষক মশাইয়ের উদ্যোগে রাস্তার পাশে বহু গাছ লাগিয়েছি। নিয়মিত পরিচর্যা করে এখন গাছগুলি বেশ বড় হয়ে উঠেছে। <strong>(ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)</strong>
advertisement
advertisement
advertisement