উল্লেখ্য, এর আগে দল ছেড়েছেন দার্জিলিংয়ের তিলক রোকা-সহ একাধিক বিমলপন্থী নেতা। সম্প্রতি তাঁরা গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছেন। বিমলের ছত্র ছায়ায় বেড়ে ওঠা একের পর এক নেতা দল ছাড়ছেন। বেশ কিছু গুরুং ঘনিষ্ঠ নেতা শিবির পালটে যোগ দিয়েছেন বিনয়পন্থী মোর্চাতেও। তবুও ভাঙছেন না গুরুং। গুরুংপন্থী মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি সাফ জানান, "এতে দলে কোনও প্রভাব পড়বে না। কিছু নেতা দল ছাড়লেও সমর্থকেরা তাদের শিবিরেই রয়েছেন। এবং আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনেই তার প্রমাণ মিলবে।"
advertisement
একেই পাহাড়ে যুযুধান দুই মোর্চা শিবিরের মধ্যে চাপানউতোর চলছে। দুই শিবির তৃণমূলের সঙ্গে থাকলেও এখনও পর্যন্ত এক মঞ্চ ভাগ করার জায়গায় পৌঁছয়নি। যা যথেষ্টই ভাবাচ্ছে ঘাসফুল শিবিরকে। যদিও বিমল গুরুং জনসমর্থন আদায়ে ছুটে বেড়াচ্ছেন পাহাড় থেকে সমতলে। এই মূহূর্তে ডুয়ার্সের গোর্খা অধ্যুষিত এলাকায় সভা, বৈঠক করে চলেছেন। পাহাড়ের তিনটি আসনের পাশাপাশি সমতলেও বেশী সংখ্যায় আসনে তৃণূলকে জেতানোই তাঁর লক্ষ্য। বিজেপি পাহাড়বাসীকে ধোঁকা দিয়েছে। তারই উচিৎ শিক্ষা এ বারে দেওয়া হবে...গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে হুঙ্কার গুরুংয়ের।
অন্যদিকে, বিজেপির সাংসদ রাজু বিস্তা বলেন, পাহাড়ে দলের শক্তি ক্রমেই বাড়ছে। পাহাড়বাসী তাদের সঙ্গেই ছিলেন এবং থাকবেন। ভোটের ফলেই তার প্রমাণ মিলবে।
Partha Sarkar