সোমবার সকালে ব্যাঙ্কের কর্মীরা ডিউটিতে এসে দেখতে পান শাখার ভেতর লন্ডভন্ড হয়ে আছে সবকিছু। তখনই তাঁরা জানতে পারেন কিছু একটা ঘটনা ঘটে গিয়েছে। এরপরই তড়িঘড়ি পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ দেখতে পায় জানালার গ্রিল ভেঙে দুষ্কৃতিরা ব্যাঙ্কে ঢুকে যেতে পারলেও ভল্ট বা লকার ভাঙতে পারেনি। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন ডিএসপি প্রসাদ প্রধানও।
advertisement
ব্যাঙ্কের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ফণিভূষন কুমার জানিয়েছেন, দুষ্কৃতিরা সিসিটিভির ষ্টোরেজ সিস্টেম ডিভাইসটিও নিয়ে চলে গিয়েছে। ফলে সেই ফুটেজও এখন দেখতে পারছে না পুলিশ।
স্থানীয় কাউন্সিলর প্রিয়তোষ মুখোপাধ্যায় অবশ্য ঘটনার দায় চাপিয়েছে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের উপরই ৷ তাদের গাফিলতিতেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করেন প্রিয়তোষবাবু ৷ তাঁর মতে, ‘‘ব্যাঙ্কের সরু লোহার গ্রিল সহজেই ভেঙে ফেলেছে দুষ্কৃতিরা। সাধারণ মানুষ এর চাইতে চওড়া লোহার গ্রিল লাগান বাড়ির নিরাপত্তার জন্য। ’’