জেলার অন্যতম হেরিটেজ পার্ক হওয়ার কারণে এখানে প্রায়শই বাইরের বহু পর্যটক ঘুরতে আসেন। দীর্ঘ সময়ের পুরোনো এই পার্ক হওয়ার কারণে এখানে একটি পুরোনো জিনিসের মিউজিয়াম তৈরি করা হয়েছে।
পার্কে সপরিবারে ঘুরতে আসা মহিলা সাবিত্রী মল্লিক জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই পার্ক বাচ্চাদের কাছে অনেকটাই আকর্ষণ সৃষ্টি করে। এই পার্কে বাচ্চাদের জন্য অনেক খেলনা রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে টয় ট্রেন। তাই বাচ্চারা এই পার্কে এলে অনেকটাই আনন্দে সময় কাটাতে পারে।” কাপলরাও ঘুরতে গিয়ে দারুণ সময় কাটাতে পারবেন এই পার্কে।
advertisement
আরও পড়ুন: চামড়া বুড়িয়ে যাচ্ছে? রাতে শোওয়ার আগে ‘এই’ এক কাজে গ্লো করবে মুখ! রইল সিক্রেট টিপস
পার্কে আসা আরেক পর্যটক রবিন নাথ জানান, “তিনি তাঁর ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে এসেছেন এখানে ঘুরতে। বাচ্চারা সারাদিন বাড়িতে খোলা পরিবেশ পায় না। তাই পার্কে আসলে বাচ্চারা অনেকটাই আনন্দ করতে পারে। এছাড়া এই জায়গাটিতে বহু খেলনা রয়েছে, তাই বাচ্চারা শারীরিক কসরত করার সুযোগ পায় এই পার্কে এলে।”
পার্কে ঘুরতে আসা বাইরের এক পর্যটক পিন্টু বন জানান, “শীতের সময় পার্কে আসলে বেশ অনেকটাই আনন্দ করতে পারে বাচ্চারা। এছাড়া বড়দের জন্য এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেশ অনেকটাই মুগ্ধ করে। তাই দীর্ঘ সময় ধরে এই পার্ক বহু মানুষকে আকর্ষণ করছে। এই পার্কে ৫ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত বয়সীদের প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। এরপর থেকে বাকি সব বয়সীদের জন্য প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা। এছাড়া বিশেষ বিশেষ কিছু খেলনা ব্যবহারে কিছু টাকা দিতে হয়। তবে সেটিও খুব একটা বেশি নয়।”
জেলার এই পার্কে বর্তমানের এই শীতের সময় বেশ অনেকটাই ভিড় হচ্ছে পর্যটকদের। বহু মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন এই পার্কে ঘুরতে। বর্তমানে ছুটির দিন গুলিতে পর্যটকদের মাত্র বেড়ে ওঠে বেশ অনেকটাই।
Sarthak Pandit