ধৃতের নাম প্রদীপ মাহাতো। কোথা থেকে টিয়া পাখিগুলো আনা হয়েছিল এবং আর কেউ জড়িত রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে বন দফতরের ঘোষপুকুর রেঞ্জ। গত ডিসেম্বরেও ওই এলাকা থেকে প্রচুর টিয়া পাখি উদ্ধার করেন বনাধিকারিকরা।
আরও পড়ুন: রাজ্যজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোথায় ঝড়? কোথায় শিলাবৃষ্টি? জানুন আবহাওয়ার আপডেট
কয়েকদিন আগেই বর্ধমান রেল স্টেশন থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৯৪টি টিয়া পাখির বাচ্চা। গ্রেফতার করা হয় পাচারকারীকে। ধৃতের নাম কাশেম খান (৪৬)। বাড়ি বর্ধমানের দুবরাজদীঘির হরেরডাঙ্গা এলাকায়। হাওড়া ডিভিশনের ক্রাইম প্রোটেকশন অ্যান্ড ডিটেকশন স্কোয়াডের একটি টিম, আরপিএফ ইন্সপেক্টর শৈলেন্দ্র কুমারের নেতৃত্বে, বর্ধমান রেল স্টেশনের চার ও পাঁচ নম্বর প্লাটফর্মে তল্লাশি চালানোর সময় দুটি বড় নাইলনের ব্যাগ হাতে এক ব্যক্তিকে দেখে সন্দেহ হওয়ায় আটক করে। ব্যাগ দুটি তল্লাশি করলে তার ভিতরে দুটি খাঁচায় মোট ১৯৪টি টিয়া পাখির বাচ্চা উদ্ধার হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: মিড ডে মিলে ডিম বাড়ন্ত, পড়ুয়াদের পুষ্টি জোগাতে অভিনব উদ্যোগ শিক্ষকদের
এ বিষয়ে আরপিএফ ইন্সপেক্টর শৈলেন্দ্র কুমার জানিয়েছেন, টিয়া পাখির বাচ্চা গুলোর বয়স আনুমানিক দশ দিন। বর্ধমানের দুবরাজদীঘির হরেরডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা কাশেম খান নামে এক ব্যক্তি ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ থেকে এই পাখির বাচ্চা গুলো নিয়ে আসছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গিয়েছে।