জানা গিয়েছে, এই বেওয়ারিশ লাশগুলো দাহ করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছিল পৌরসভাকে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বিক্ষোভে পড়ে ফিরে আসতে হয় পৌরসভার কর্মীদেরকে। খোদ চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ করের নিজস্ব ১ নং ওয়ার্ডে কাঠের চুল্লিতে দাহ করতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়ে পৌরসভার কর্মীদের ফিরে আসতে হয়। এরপর চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ কর স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে আলোচনা করে গভীর রাতে এই বেওয়ারিশ লাশগুলো দাহ করার ব্যবস্থা করেন।
advertisement
আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের বেওয়ারিশ লাশ দাহ করা নিয়ে বারবার সমস্যায় পড়তে হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনকে। গত বৃহস্পতিবারও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়। বেওয়ারিশ মৃতদেহ সৎকারে গিয়ে স্থানীয়দের বিক্ষোভে মুখে পড়ে ফিরে আসতে হয় পৌরসভার কর্মীদের। চেয়ারম্যানের উদ্যোগেই হল সৎকার।
পাশাপাশি পুরো শ্মশান চত্বর স্যানিটাইজ করে দেওয়া হয়। স্বাভাবিকভাবেই দুর্গাপুজোর পূর্বে পৌরসভার এই উদ্যোগে যথেষ্টই আপ্লূত হয়েছেন শহরের বাসিন্দা থেকে শুরু করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সকলেই।