ডুয়ার্স এলাকার এই পিকনিক স্পট সকলের পরিচিত। অসম থেকেও মানুষ চলে আসে এই পিকনিক স্পটে। রণবাহাদুরবস্তির যৌথ বনসুরক্ষা কমিটির পক্ষ থেকে রণবাহাদুর বস্তির নদীর পাড়ে এই পিকনিক স্পটটিকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। পিকনিক করতে আসা মানুষদের জন্য খড় ও বাঁশ দিয়ে শেড তৈরি করা হয়েছে। গাছের সঙ্গে দোলনা ঝোলানো রয়েছে। ব্যাডমিন্টন কোর্ট তৈরি করা হয়েছে।পিকনিক করতে আসা মানুষদের যাতে অসুবিধা না হয় তার জন্য দোকান রাখা হয়েছে স্থানীয়দের তরফে।
advertisement
স্ত্রীর নামে পোস্টঅফিসে ১ লক্ষ টাকার ফিক্সড ডিপোসিট করলে ২ বছরে কত টাকা মিলবে?
আলিপুরদুয়ার জেলাতেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই পিকনিক স্পট রয়েছে। যৌথ বনসুরক্ষা কমিটির সদস্যরা চাইছেন প্রচার পাক এই স্থানটি। অমর গুরুং নামের এক স্থানীয় বাসিন্দা তথা যৌথ বনসুরক্ষা কমিটির সদস্য জানান,”পরিবার নিয়ে পিকনিক করতে আসা মানুষদের কোনও সমস্যা হবে না এখানে। শৌচালয়,জল সব ধরনের পরিষেবা রয়েছে।পুলিশের টহল চলে। বন সুরক্ষা কমিটির সদস্যদের নজরদারি চলে।”
এই এলাকায় এলেই দেখা যাবে মনমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য। একদিকে তোর্ষা নদী, অন্যদিকে তোর্ষা নদীর অপর প্রান্তে ভুটান পাহাড় আর এপারে জঙ্গল। রণবাহাদুরবস্তি প্রবেশের মুখে রয়েছে চা বাগান।সব মিলিয়ে যে একবার এই স্থানে আসবে তার ফের আসতে মন চাইবে এই জায়গায় বলে দাবি স্থানীয়দের।পিকনিক করতে আসা দেবজ্যোতি ভৌমিক জানান, “এক কথায় এই পিকনিক স্পটে এসে অসাধারণ অনুভূতি জাগে। কোনও অসুবিধা হয়না। খুব সাহায্য করেন স্থানীয়রা।”