সূত্রের খবর, ওই সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে নিউটাউনের ফ্ল্যাট থেকে একটি গাড়ি দ্রুত গতিতে বেরিয়ে নিউটাউন নতুন ব্রিজ পার হয়ে যাত্রাগাছি খালের দিকে যাচ্ছে। ওই গাড়ির নীল বাতি স্পষ্ট দেখা গিয়েছে—যা প্রশাসনিক গাড়ি বলে মনে করছে পুলিশ। তদন্তে ইতিমধ্যেই উঠে এসেছে, গাড়িটি বিডিও প্রশান্ত বর্মনের অফিসিয়াল গাড়ি বলেই সন্দেহ।
শীত এলেই সাপেরা কোথায় ‘ভ্যানিশ’ হয়ে যায় জানেন? ঘুম নাকি জীবনই শেষ? বিজ্ঞানীরা যা বলছেন
advertisement
এই নতুন ভিডিও ফুটেজের সঙ্গে আগের সমস্ত সিসিটিভি মিলিয়ে একটি পূর্ণ টাইমলাইন সাজাচ্ছে পুলিশ। প্রথমে অপহরণ, তার পর নিউটাউনের ফ্ল্যাটে খুন, এবং পরবর্তী সাত ঘন্টার মধ্যে দেহ সরানোর ঘটনা—সব মিলিয়ে এখন পুলিশের হাতে প্রায় সাত ঘন্টারও বেশি সিসিটিভি রেকর্ডিং রয়েছে।
এর সঙ্গে এয়ারপোর্টে যাওয়া এবং ফেরার আরও দুটি ফুটেজও ইতিমধ্যেই সংগ্রহ করা হয়েছে। এখন নতুন করে যে রাস্তায় দেহ বহন করা হয়েছিল সেই রাস্তার ফুটেজ যুক্ত হওয়ায় তদন্তে বড় অগ্রগতি হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, যাত্রাগাছির কাছে সিসি ক্যামেরা ফুটেজে দেখা গিয়েছে, গাড়িটি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে—যেন কিছু লুকোনোর তাড়াহুড়ো। এই ভিডিও এখন পুলিশের অন্যতম হাতিয়ার। সবমিলিয়ে, স্বর্ণ ব্যবসায়ী খুনের ঘটনায় বিডিও প্রশান্ত বর্মনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন আরও ঘনীভূত হচ্ছে।