TRENDING:

XE Recombinant Virus: মাস্কের পাট চুকিয়ে ফেলেছেন? ১০ গুণ বেশি সংক্রমণযোগ্য XE Recombinant নিয়ে সতর্ক করল হু

Last Updated:

XE Recombinant Virus Symptoms: এই নয়া ভ্যারিয়েন্টের উপসর্গের মধ্যে রয়েছে- জ্বর, গলা ব্যথা, গলা খুসখুস, কাশি এবং সর্দি, ত্বকের জ্বালা এবং বিবর্ণতা, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল যন্ত্রণা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
XE Recombinant Virus: মাস্কের পাট চুকিয়ে ফেলেছেন অনেকেই। উঠে গিয়েছে যাবতীয় বিধিনিষেধও। কোভিড-১৯ মুক্ত জীবনের জন্য যেই না প্রস্তুতি নিচ্ছে সাধারণ মানুষ, ঠিক তখনই দ্বিতীয় রিকম্বিন্যান্ট ভাইরাস XE সম্পর্কে অবহিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা! দু’টি উপ-ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন স্ট্রেন, অর্থাৎ BA.1 এবং BA.2 সংমিশ্রণে তৈরি হওয়া নয়া স্ট্রেন এটি। যদিও এই স্ট্রেনের ফলে সৃষ্ট সংক্রমণের তীব্রতা কতটা ভয়ানক তা এখনও বোঝা যায়নি। তবে হু ইতিমধ্যেই জানিয়েছে, এটি BA.2 এর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সংক্রমণযোগ্য।
advertisement

আরও পড়ুন- ভ্রমণ করতে হলেই বাধ্যতামূলক ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ? সিদ্ধান্ত জানাবে কেন্দ্র

XE রিকম্বিন্যান্ট ভাইরাস কী?

XE হল একটি রিকম্বিন্যান্ট ভাইরাস যার বিষয়ে অবহিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এটি Omicron BA.1 এবং Omicron BA.2 এর সংমিশ্রণে জাত নয়া ভাইরাস। সম্প্রতি, ইউকে হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সির (ইউকেএইচএসএ) একটি সমীক্ষা জানিয়েছে, বর্তমানে ৩ টি হাইব্রিড কোভিড ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে। ডেল্টা এবং BA.1 এর দু’টি ভিন্ন সংমিশ্রণ হল XD এবং XF। তৃতীয়টি হল XE।

advertisement

কী এর উপসর্গ?

কোভিড-১৯ ভাইরাসের লক্ষণ ও তীব্রতা প্রত্যেক ব্যক্তির ক্ষেত্রে আলাদা দেখা গিয়েছে। টিকা নেওয়া হয়েছে কী না, পূর্ববর্তী সংক্রমণের পরে প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়েছে কী না ইত্যাদি বিষয়ের উপর তা নির্ভর করে। এই নয়া ভ্যারিয়েন্টের উপসর্গের মধ্যে রয়েছে- জ্বর, গলা ব্যথা, গলা খুসখুস, কাশি এবং সর্দি, ত্বকের জ্বালা এবং বিবর্ণতা, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল যন্ত্রণা ইত্যাদি। গুরুতর কিছু উপসর্গ হল হৃদরোগ, বুক ধড়ফড়, এবং গুরুতর স্নায়ু রোগ।

advertisement

কী বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানিয়েছে, XE রিকম্বিন্যান্ট প্রথম ১৯ জানুয়ারি ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে শনাক্ত করা হয়েছিল এবং তখন থেকে ৬০০ টিরও বেশি সংক্রমণের খবর মিলেছে এবং নিশ্চিত করা হয়েছে। জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, যতক্ষণ না সংক্রমণ এবং রোগের বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য, তীব্রতা দেখা যাচ্ছে ততক্ষণ XE-কে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের অন্তর্গতই বলা যেতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন- দেওয়ালে আটকে ওটা কী? ৯৯ শতাংশ মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর!

ভারতে পরিস্থিতি কী?

ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের তৃতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পরে ভারতে কোভিড-১৯ সংক্রমণের কম ঘটনাই ঘটেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এখনই সব বিধিনিষেধ শিকেয় না তোলাই উচিত। দিল্লি এবং মহারাষ্ট্র মাস্কের ব্যবহারে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ায় সমস্যা হতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দিল্লি মেডিকেল কাউন্সিলের সভাপতি ডাঃ অরুণ গুপ্তা টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, “মহামারী এখনও চলছে। অনেক দেশ, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চিন এবং হংকংয়ে সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবেই বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারত আবার যে একই রকম সমস্যার মুখোমুখি হবে না তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। এই কারণেই আমি মনে করি কোভিড প্রোটোকলগুলি চালিয়ে যাওয়া উচিত যতক্ষণ না আমাদের অন্তত এক বছর নতুন কোনও সংক্রমণ না ঘটে।”

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দেখতে সাধারণ, স্বাদে লাজবাব, বাজারেও ব্যাপক চাহিদা! এবার পুকুরেই চাষ হবে 'এই' মাছ
আরও দেখুন

টাটা ইনস্টিটিউট ফর জেনেটিক্স অ্যান্ড সোসাইটির (টিআইজিএস) ডিরেক্টর রাকেশ মিশ্র এএনআইকে বলেন, “নতুন মিউট্যান্ট XE প্রথম দেখা গেছিল জানুয়ারির মাঝামাঝি, তবে আমি বিশ্বাস করি আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই৷ এখনও পর্যন্ত, বিশ্বজুড়ে মাত্র ৬০০ টি এই সংক্রমণের খবর মিলেছে। তবে আমাদের অবশ্যই বিষয়টিতে কড়া নজর রাখতে হবে।"

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
XE Recombinant Virus: মাস্কের পাট চুকিয়ে ফেলেছেন? ১০ গুণ বেশি সংক্রমণযোগ্য XE Recombinant নিয়ে সতর্ক করল হু
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল