তিমিটির মৃতদেহ সাগর থেকে ভেসে সমুদ্র সৈকতে এসেছে। এরপরই সেখানে ভিড় জমে যায়। ছবি, ভিডিও তুলতে লেগে যায় মানুষের ভিড়। তিমিটির মৃত্যুর বিষয়ে কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। স্থানীয় জেলেরা প্রথম তিমিটিকে লক্ষ্য করেছিলেন।
আরও পড়ুন: খাদ্যমন্ত্রী রথীনের বাড়ি থেকে কী এমন পেল ইডি, তড়িঘড়ি ছুটলেন ইডি অফিসাররা! আরও বাহিনী মোতায়েন
গত শনিবার সকাল ১০টার সময় স্থানীয় জেলেরা তিমির মৃতদেহটি প্রথম দেখতে পান। তিমিটির দেহ ১৫ মিটার অর্থাৎ প্রায় ৫০ ফুট লম্বা। কোঝিকোড কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য আধিকারিক ইনচার্জ প্রমোদ জানিয়েছেন, মৃত্যুর কারণ জানতে তিমিটির ময়নাতদন্ত সমুদ্র সৈকতেই করা হবে। ময়নাতদন্ত শেষে প্রটোকল অনুযায়ী তাকে একটি গর্তে পুঁতে ফেলা হবে।
আরও পড়ুন: ৯ অক্টোবর ইডির কাছে হাজিরা দিতে হবে না অভিষেককে, বড় নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের
প্রচুর মানুষ মৃত তিমিটির ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেন। তা ঝড়ের বেগে ভাইরালও হয়েছে। ওই ভিডিওয় প্রচুর মানুষ নিজেদের বক্তব্যও রেখেছেন। এক ব্যক্তি কমেন্টে লিখেছেন, “বিরাট আকার তিমিটির। তবে তার আশেপাশে না থাকাই ভাল। বড় তিমিদের দেহে গ্যাস তৈরি হয়, যার কারণে মৃতদেহটি ফেটে যেতে পারে।”