ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের মহারাষ্ট্র সেক্রেটারি ডাঃ সন্তোষ কদম বলেছেন যে দান করা অঙ্গগুলি থেকে কমপক্ষে ১১ জন উপকৃত হবেন। ডাঃ কদম বলেন, ‘সাকেতের বাবা-মা ডঃ বিনীত এবং ডাঃ সুমেধা তাঁদের মৃত ছেলের অঙ্গদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’ মৃত ব্যক্তির বাবা ডক্টর বিনীত দণ্ডবতেও আইএমএ-এর আধিকারিক৷ মাত্র ৫ মাস আগে তাঁর ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তাঁর অঙ্গদান করার সম্মতি স্ত্রী অপূর্বার কাছ থেকেও নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জন্মদিনে কেনাকাটা করতে গিয়েছিল, সেখানেই সব শেষ কিশোরের!
কয়েকদিন আগে কেরালাতে এরকম একটি ঘটনা ঘটে। যখানে ১৬ বছর বয়সির দশম শ্রেণির ছাত্র, সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। এবং তাঁর অঙ্গদান করে ছয়জনের জীবন বাঁচানো হয়। ওই ছাত্রের সেকেন্ডারি স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট পরীক্ষার (SSLC) ফলাফল ঘোষণার আগে এটি ঘটেছিল। রাজ্যের সাধারণ শিক্ষামন্ত্রী ভি শিভানকুট্টি সংবাদিক সম্মেলনে আবেগপ্রবণ হয়েছিলেন ফলাফল ঘোষণার দিন। তিনি বলেছেন, ‘তিরুবনন্তপুরমে দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া দশম শ্রেণির ছাত্র সারাং গ্রেস মার্ক ছাড়াই সমস্ত বিষয়ে পাশ করেছে।’।
চলতি মাসের ১৫ তারিখ, একজন বিদেশী পর্যটক বেঙ্গালুরুতে মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা যান। তাঁর পরিবার অঙ্গ প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন আছে এমন ছজনকে তাঁর অঙ্গদান করে।