এরই প্রথম ধাপ হিসাবে আগামী ২২ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর অবধি ত্রিপুরার প্রতিটি জেলায় রাজনৈতিক কর্মসূচী(Tripura Trinamool) পালন করবে তৃণমূল কংগ্রেস৷ তৃণমূলের তিন নেতাকে আট জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সুস্মিতা দেব - পশ্চিম ত্রিপুরা(Tripura Trinamool) ও সিপাহীজলা। আশিষ লাল সিংহ - ধলাই, খোয়াই, উনকোটি ও উত্তর ত্রিপুরা। সুবল ভৌমিক - দক্ষিণ ত্রিপুরা, গোমতী ও সিপাহীজলা জেলার দায়িত্বে।
advertisement
আরও পড়ুন : সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে BJP নেত্রী! গেরুয়া-তারকাকে নিয়ে তুঙ্গে জল্পনা
এই সব জেলায় তৃণমূলের স্টিয়ারিং কমিটির (Tripura Trinamool) সদস্যরা আগামী দুই সপ্তাহ জুড়ে লাগাতার প্রচার চালিয়ে যাবেন। মানুষের কাছে তাঁরা বার্তা পৌছে দেবেন, বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(CM Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন সরকার কী ভাবে উন্নয়নের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে ত্রিপুরায় তৃণমূলের কর্মীরা কী ভাবে বারবার আক্রান্ত হচ্ছেন সেই বিষয়কেও তুলে ধরা হবে৷
তিনটি দলের মাথায় থাকছে ১-স্টিয়ারিং কমিটির আহবায়ক সুবল ভৌমিক ২- রাজ্যসভার সংসদ সুস্মিতা দেব ৩- যুব তৃণমূল কংগ্রেসের স্টিয়ারিং কমিটির আহবায়ক বাপটু চক্রবর্তী। প্রথম ২ দলে ৯ জন করে প্রতিনিধি থাকছেন। ৬ জন করে প্রদেশ তৃণমূল কংগ্রেস স্টিয়ারিং সদস্য ৩ জন করে যুব তৃণমূল স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য। শেষ দলে রয়েছেন ১২ জন। মোট ৩০ জন কাজ করবে গোটা রাজ্য জুড়ে।
আরও পড়ুন : কাল থেকে সুকান্তর জেলাসফর, রথের সারথী সেই দিলীপ ঘোষই! যে প্রশ্ন উঠছে
মোট ৩ টি দলে ভাগ হয়ে গোটা রাজ্যে সংগঠন বিস্তারের কাজ করবেন তাঁরা। পুরভোটে লড়াই করে মানুষের মন বুঝতে চায় তৃণমূল। আগামী ৪ নভেম্বরের পরে ত্রিপুরায় সফর করবেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগেই দলের স্ট্র্যাটেজি বা প্রচারের রণকৌশল ঠিক করতে আজ বৈঠক করবেন নেতারা।