এ দিন কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে তৃণমূলের দিল্লি অভিযানের দ্বিতীয় দিন ছিল৷ যন্তর মন্তরে বিক্ষোভের পর কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে কৃষি ভবনে পৌঁছন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সহ তৃণমূল নেতারা৷ কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পরেও কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জানিয়ে দেন, তিনি দেখা করতে পারবেন না৷
আরও পড়ুন: কেন নোবেল শান্তি পুরস্কার পাননি মহাত্মা গান্ধি? কারণ জানাল নোবেল প্যানেলই
advertisement
এ কথা শোনার পরই অভিষেক জানিয়ে দেন, মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা না করে তাঁরা কৃষি ভবন ছাড়বেন না৷ কৃষি ভবনের ভিতরেই ধরনায় বসেন অভিষেক সহ তৃণমূল নেতারা৷ শেষ পর্যন্ত তৃণমূল নেতাদের সরিয়ে দিতে পৌঁছয় দিল্লি পুলিশের বিশাল বাহিনী৷ ছিল মহিলা পুলিশও৷
প্রথমে অভিষেক সহ অন্যান্য নেতাদের কৃষি ভবন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করে পুলিশ৷ তাতে কাজ না হওয়ায় কার্যত চ্যাংদোলা, টানাহ্যাঁচড়া করেই তৃণমূল নেতানেত্রীদের বের করে নিয়ে যায় পুলিশ। ছাড় দেওয়া হয়নি মহুয়া মৈত্র, দোলা সেন, বীরবাহা হাঁসদার মতো মহিলা সাংসদ, বিধায়কদেরও। এই টানাহ্যাঁচড়ার সময়ই মহুয়া মৈত্রের শাড়ি ছিঁড়ে যায় বলে অভিযোগ।