তিনি আরও বলেন, “আমরা কেবল আইনের নাম পরিবর্তন করিনি, আমরা এগুলির উদ্দেশ্যের মৌলিক পরিবর্তনও করেছি। আমরা যে তিনটি বিল এনেছি, তার উদ্দেশ্য শাস্তি দেওয়া নয়, ন্যায়বিচার করা। আমি গর্বিত যে ভারতীয় সংসদ ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার জন্য আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। নতুন ফৌজদারি আইনের প্রয়োগে ‘তারিখ পে তারিখ’ যুগের অবসান। ৩ বছরেই ন্যায়বিচার দেওয়া হবে।”
advertisement
অমিত শাহ বলেন, “নতুন ফৌজদারি আইনে সন্ত্রাসবাদের সংজ্ঞা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে বিলগুলি বাস্তবায়নের পরে সমস্ত প্রক্রিয়া এফআইআর থেকে আদালতের রায় পর্যন্ত অনলাইন হবে। ভারত সেই দেশ হবে যেখানে ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় প্রযুক্তি সবচেয়ে বেশি নিযুক্ত করা হবে।
আরও পড়ুন, ফের DA বাড়ালেন মমতা! বড় দিনের আগে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বড় উপহার, কবে থেকে চালু নতুন নিয়ম?
আরও পড়ুন, ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা! ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬০০, মৃত ১৬! বাংলার পরিস্থিতি জানুন
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায়, “আমরা কম্পিউটারাইজেশনের দিকে মনোনিবেশ করেছি। আমরা ২০১৯ সাল থেকে এটি নিয়ে কাজ করছি। দেশের ৯৭% থানার কম্পিউটারাইজেশন সম্পন্ন হয়েছে এবং ৮২% থানার রেকর্ড ডিজিটাল করা হয়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী মোদি ট্যুইটে লেখেন, “ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩, এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়াম ২০২৩ পাশ হওয়ায় আমাদের কাছে বড় মুহূর্ত। এই বিলগুলি ঔপনিবেশিক যুগের আইনের সমাপ্তি নিশ্চিত করেছে। পাবলিক সার্ভিস এবং কল্যাণ কেন্দ্রিক এই আইন দিয়ে একটি নতুন যুগের সূচনা হবে।”