অনেকেই দাবি করছে, শয়ে শয়ে কাকের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও ২৭টি মৃত কাক উদ্ধার করা হয়েছে। কোনও নির্দিষ্ট রোগে এদের মৃত্যু হচ্ছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে চেষ্টা করছে প্রশাসন। তার জন্য পরীক্ষাও শুরু করা হয়েছে। কিন্তু তাতে আতঙ্ক কমছে না সাধারণ গ্রামবাসীদের।
প্রভাস কুমার সিং বনওয়ারি, স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার থেকেই কাকের মড়ক লাগে এই গ্রামে। বুধবার সকালেও গাছগুলিতে কাক ছিল। কিন্তু বিকেল থেকে ধীরে ধীরে মাটিতে অসুস্থ অবস্থায় পড়ে যেতে থাকে কাকগুলি। এমনি করে চোখের সামনে ২৭টি কাক মরে যায়। তারপর বিডিওকে খবর দেওয়া হয়।
advertisement
শুধু এখানে নয়, এর আশেপাশেও এভাবেই গাছ থেকে মরে মাটিতে পড়েছে কাক। অনেকেই সন্দেহ করছেন এটা বার্ড ফ্লু, কেউ কেউ আবার বলছেন, বড় কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ইঙ্গিত এই ঘটনা। কারণ, বড় দুর্যোগ আশার আগে একমাত্র পশুরাই তার আন্দাজ পায়।